ঘূর্ণিঝড় মোখা ১৪ ই মে দুপুরে ঘণ্টায় গড়ে ১৪০ থেকে ১৫০ কিলোমিটার ও দমকা হাওয়া সহ ঘণ্টায় ১৬৫ কিলোমিটার বেগে কক্সবাজার জেলা অতিক্রম করতে পারে।
ভারতীয় আবহাওয়া অধিদপ্তের পূর্বভাস অনুসারে ঘূর্ণিঝড় মোখা ১৪ ই মে দুপুরে কক্সবাজার জেলা অতিক্রম করার সময় বাতাসের গড় গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় গড়ে ১৪০ থেকে ১৫০ কিলোমিটার ও দমকা হাওয়া সহ ঘণ্টায় ১৬৫ কিলোমিটার।
এখানে উল্লেখ্য যে ৮ ই মে, ২০২৩ তারিখে সংবাদ মাধ্যম বিবিসি বাংলা বিভাগকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ঘূর্ণিঝড় মোখার শক্তি সম্বন্ধে আমি নিম্নোক্ত মন্তব্য করেছিলাম যা ৯ ই মে ২০২৩ তারিখে প্রচারিত হয়:
“সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়টি উপকূলে আঘাত করার সময় এটি অত্যন্ত তীব্র ঘূর্ণিঝড় কিংবা তীব্র ঘূর্ণিঝড় হিসাবে উপকূল অতিক্রম করতে পারে। মি .পলাশ জানান সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়টি সমুদ্রে থাকা অবস্থায় বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ওঠার আশঙ্কা রয়েছে ১৬০ থেকে ১৯০ কিলোমিটার। এবং উপকূলে আঘাত হানার সময় বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ওঠার আশঙ্কা রয়েছে ১৩০ থেকে ১৭০ কিলোমিটার।”
বিবিসি বাংলা কতৃক প্রচারিত সংবাদটির মূল লিংক:
ঘূর্ণিঝড় মোখা: গতিবিধি ও শক্তি সম্পর্কে যা জানা যাচ্ছে
ছবি কৃতজ্ঞতা: ভারতীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর
ওয়েবসাইটের তথ্য ব্যবহারের শর্তাবলী
১) এই ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত কোন তথ্য কোন প্রকাশনায় (যেমন, সংবাদ পত্র, টেলিভিশন চ্যানেল, ফেসবুক, ব্লগ) ব্যবহার করলে আবহাওয়া ডট কম ওয়েবসাইটের নাম কিংবা মোস্তফা কামাল পলাশ (আবহাওয়া ও জলবায়ু গবেষক, সাস্কাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়, সাসকাটুন, কানাডা) এর নাম তথ্য সূত্র হিসাবে উল্লেখ করা আবশ্যক।
২) এই ওয়েবসাইটে প্রচারিত সকল আবহাওয়া পূর্বাভাস বেসরকারি তথ্য হিসাবে গ্রহণ করতে হবে। এই ওয়েবসাইটে প্রচারিত আবহাওয়া পূর্বাভাসের তথ্য ব্যবহার করে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান নীতি নির্ধারণই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ক্ষতিগ্রস্ত হলে ওয়বেসাইটের সাথে জড়িত কোন ব্যক্তি দায়ী থাকিবে না।