শুক্রবারের (জানুয়ারি ১২) আবহাওয়া পূর্বাভাস: দেশের ৬৪ টি জেলাই ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা ছিল সকালে ও এখনও আছে (সকাল ১১ টা পর্যন্ত) 

আজ শুক্রবার (জানুয়ারি ১২, ২০২৪) সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত কুয়াশার চিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে যে দেশের ৬৪ টি জেলার প্রত্যেকটি মাঝারি থেকে ভারি ঘনত্বের কুয়াশার চাদরে ঢাকা ছিলও। শুধুমাত্র সাতক্ষীরা, খুলনা ও কক্সবাজার জেলার উপকূলীয় ২/১ টি উপজেলার উপরে কুয়াশার উপস্থিতি ছিল না। এছাড়া দেশের প্রত্যেকটি উপজেলার উপরে আজ ভোরে কুয়াশার উপস্থিতি ছিলও। আজ মাঝারি থেকে খুবই ঘন কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে বরিশাল ছাড়া অন্য ৭ টি বিভাগের সকল জেলার উপরে। সবচেয়ে বেশি ঘনত্বের কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে দেশের মধ্যাঞ্চলের জেলাগুলোতে। বিশেষ করে রাজশাহী, খুলনা, রাজশাহী, ঢাকা, ও চট্টগ্রাম বিভাগের যে জেলাগুলো দেশের মধ্যভাগে অবস্থিত। 

ছবি: ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্রে (সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময়, জানুয়ারি ১১, ২০২৪) বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার উপরে কুয়াশার বিস্তার দেখা যাচ্ছে ।  

আজ শুক্রবার সকাল ১০ টার কুয়াশার চিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে যে এখন পর্যন্ত মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার উপস্থিতি রয়েছে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের সকল জেলার উপরে। আজ শুক্রবার দেশের বেশিভাগ জেলার উপরে দুপুর ১ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

রংপুর বিভাগ: দুপুর ৩ টার পূর্বের সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা খুবই কম
ঢাকা বিভাগ: পদ্মা নদীর ঢাকার পাশের জেলাগুলোতে দুপুর ১২ টার পূর্বের সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা খুবই কম। পদ্মা নদীর ঢাকার পাশের জেলাগুলোতে দুপুর ২ টার পূর্বের সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা খুবই কম।

রাজশাহী বিভাগ: দুপুর ২ টার পূর্বের সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা খুবই কম

ময়মনিসংহ বিভাগ: দুপুর ১ টার পূর্বের সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা খুবই কম

সিলেট বিভাগ: দুপুর ১ টার পূর্বের সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা খুবই কম

খুলনা বিভাগ: উত্তর দিকের জেলাগুলোতে দুপুর ২ টার পূর্বের সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা খুবই কম। দক্ষিণের জেলাগুলোতে দুপুর ১২ পূর্বের সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা খুবই কম।

চট্টগ্রাম বিভাগ: উত্তর চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটি জেলা ছাড়া অন্যান্য জেলাগুলোতে দুপুর ২ টার পূর্বের সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা রয়েছে। উল্লেখিত ৩ জেলায় দুপুর ২ টার পরে সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা রয়েছে।

বরিশাল বিভাগ: দুপুর ১২ টার পূর্বের সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা রয়েছে।

ছবি: ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্রে (সকাল ১০ টা বেজে ৩০ মিনিট, জানুয়ারি ১২, ২০২৪) বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার উপরে কুয়াশার বিস্তার দেখা যাচ্ছে ।   

শুক্রবার, জানুয়ারি ১২, ২০২৪ দেশের উল্লেখযোগ্য শহর ও স্থানগুলোতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড (সকাল ৬ টার সময়) 

আজ বৃহঃপতিবার সকাল ৬ টার সময় দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেতুলিয়া উপজেলায় ১২ দশমিক ৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। দিনাজপুর জেলায় ভোর ৬ টার সময় ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা জেলায় ১২ ডিগ্রী সেলসিয়াস, যশোর জেলায় ভোর ৬ টার সময় ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। রাজশাহী জেলায় ভোর ৬ টার সময় ১৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ঢাকা বিমানবন্দরে ভোর ৬ টার সময় ১৪ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। বরিশালে ভোর ৬ টার সময় ১৩ দশমিক ৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।  মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

আজ শুক্রবার, ১২ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বায়ু-দূষণের মানচিত্র

আজ শুক্রবার, ১২ ই জানুয়ারি, ২০২৪ পুরো বিশ্বে সবচেয়ে দুষিত শহর হিসাবে ঢাকা শহরের অবস্থান ছিলি ৪ নম্বরে (সকাল ১০ টার সময় পাওয়া তথ্য অনুসারে)। তবে সম্ভাবনা রয়েছে দুপুর ১ টার মধ্যে পুরো বিশ্বের মধ্যে ১/২ নম্বর স্থান অধিকার করার। আজ সকাল ১১ টার সময় ঢাকা শহরের ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ব্যাসার্ধের পার্টিকুলেট ম্যাটারের গড় ঘনত্ব রেকর্ড করা হয়েছে প্রতি ঘনমিটারে ১৮১। জাতিসংঘের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গ্রহণযোগ্য মাত্রা অপেক্ষা প্রায় ১৮ গুন বেশি।

ছবি: বিশ্বের বড়-বড় শহরগুলোর বায়ুর গুনগত মানের (কোন শহরের বায়ুর মধ্যে ধূলিকণা-বালুকণা সহ অন্যান্য ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র পদার্থের পরিমাণ) মানচিত্র। ছবি কৃতজ্ঞতা: সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক সংস্থা আই কিউ এয়ার (IQAir)

বিশেষ দ্রষ্টব্য: বায়ুদূষণ পরিমাপের জন্য যে সূচক ব্যবহার করা হয় তা হলও, প্রতি ঘনমিটারে পার্টিকুলেট ম্যাটারের পরিমাণ। এক ঘনমিটারের মধ্যে কত মাইক্রোগ্রাম পার্টিকুলেট ম্যাটার আছে। পার্টিকুলেট ম্যাটার হলও— বাতাসের মধ্যে ধূলিকণা, ময়লা, আবর্জনা, লতাপাতার ভগ্নাংশ, ফুলের রেণু ইত্যাদি। সাইজ অনুসারে পার্টিকুলেট ম্যাটারকে দুভাগে ভাগ করা হয়— ব্যাসার্ধ ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ও পিএম ১০ মাইক্রোমিটারের চেয়ে কম। ১ মাইক্রোমিটার হলও ১ মিটারের ১০ লক্ষ ভাগের এক ভাগ বা ১ মিলিমিটারের ১ হাজার ভাগের এক ভাগ। 

ঢাকা শহরের কোন স্থানের বায়ু-দূষণের পরিমাণ কেমন ছিল?

ঢাকা শহরে অস্হিত আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্রে যা International Centre for Diarrheal Disease Research, Bangladesh (icddr,b) নামে পরিচিত সেই সংস্থা পরিচিত বায়ুদূষণ যন্ত্রে ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ব্যাসার্ধের পার্টিকুলেট ম্যাটারের গড় ঘনত্ব রেকর্ড করা হয়েছে প্রতি ঘনমিটারে ২৫৫। 

শুক্রবার (১২ ই জানুয়ারি) সন্ধ্যার পর থেকে শনিবার (১২ ই জানুয়ারি) দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা পূর্বাভাস

আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬ টার পর থেকে শনিবার সকাল ১০ টা পর্যন্ত দেশের ৬৪ টি জেলাই মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল শনিবারবার দুপুর ১২ টা পর্যন্ত সূর্যের আলো দেখতে না পাওয়া যাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে দেশের ৮ টি বিভাগের উপরে। আগামীকাল শনিবার দুপুর ২ টার পূর্বের সূর্যের আলো দেখতে না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, সিলেট বিভাগের বেশিভাগ জেলাগুলোর উপরে।

শুক্রবার দিবাগত রাতে মহাসড়কে বাস-ট্রাক চলাচল ঝুঁকি ও  প্রয়োজনীয় সতর্কতা

আজ শুক্রবার দিবাগত রাতে (পুরো রাত) ভারি থেকে খুবই ভারি কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে দেশের ৮ বিভাগের সকল সড়ক ও মহাসড়ক।

আজ শুক্রবার দিবাগত রাতে নৌ-পরিবহন ঝুঁকি ও প্রয়োজনীয় সতর্কতা

আজ শুক্রবার দিবাগত রাতে (সন্ধ্যা ৭ টার পর থেকে সকাল ১০ টা পর্যন্ত) ঘন থেকে খুবই ঘন কুয়াশায় ঢাকা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে দেশের ৮ বিভাগের সকল নৌপথ। এই সকল বিভাগের নদ- নদীর নৌপথের দৃষ্টিসীমা ৫০ থেকে ১০০ মিটার এর নিচে নেমে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।  

ছবি: আগামীকাল শনিবার সকাল ৬ টার সময়কার কুয়াশার সম্ভাব্যতার মানচিত্র, আবহাওয়া বিজ্ঞানের ভাষায় যার নাম “ফগ স্টাবিলিটি ইনডেক্স” (যে স্থানে রং যত বেশি লাল সেই স্থানে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা তত বেশি)। 

বিশেষ দ্রষ্টব্য: ফগ স্টাবিলিটি ইনডেক্স এর মান ৩১ এর কম হলে ঘন কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা; ৩১ থেকে ৫৫ এর মধ্য থাকলে হালকা থেকে মাঝারি মানের কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা ও ৫৫ এর বেশি হলে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম নির্দেশ করে। 

আগামী ৩ দিনের (সোমবার পর্যন্ত) কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহ পূর্বাভাস

আবহাওয়া পূর্বাভাস মডেলগুলো হতে প্রাপ্ত জানুয়ারি মাসের ১২ তারিখের পূর্বাভাস অনুসারে দেশব্যাপী চলমান কুয়াশার বিস্তার আবারও বাড়তে শুরু করেছে যেহেতু ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বিহার রাজ্য থেকে হিমালয় পর্বতের পাদ-দেশ থাকে আসার ঠাণ্ডা বাতাস ও ধূলি-কণা দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অগ্রসর হচ্ছে ভারতের পশ্চিম বঙ্গ ও বাংলাদেশের দিকে। চলমান এই কুয়াশা আগামী সোমবার পর্যন্ত অব্যাহত থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।

১৮ ও ১৯ ই জানুয়ারি দেশব্যাপী উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা।

দুপুর ১২ টার পরে বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হবে

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উপরে শুক্রবার (জানুয়ারি ১২) ও শনিবার (জানুয়ারি ১৩) কুয়াশা পূর্বাভাস

আজ শুক্রবার সকাল ৬ টার সময় পশ্চিমবঙ্গের মধ্য ও উত্তর দিকের সকল জেলার উপরে মাঝারি থেকে ভারি কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে। বিশেষ করে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কুচবিহার, আলিপুর দুয়ার, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদহ, মুর্শিদাবাদ, নদীয়া, উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার উপরে ভারি কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যার পর থেকে আগামীকাল শনিবার সকাল ১০ টার মধ্যে আবারও পশ্চিমবঙ্গের মধ্য ও উত্তর দিকের সকল জেলার উপরে (উপরে উল্লেখিত সকল জেলার উপরে) মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে যাওয়ার থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আজ সন্ধ্যার পরে উপরে উল্লেখিত জেলাগুলো ছাড়াও কোলকাতা শহরে মাঝারি থেকে ভারি কুয়াশার চাদরে ঢেকে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে যেহেতু কুয়াশা দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অগ্রসর হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের সর্ব উত্তরের জেলাগুলোতে আগামীকাল শনিবার দুপুর ১২ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

সর্ব-ভারতীয় কুয়াশা অবস্থা (জানুয়ারি ১২, ২০২৪)

আজ শুক্রবার সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় আবারও ভারতের কাশ্মীর থেকে শুরু করে পূর্বে আসাম পর্যন্ত হিমালয় পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত প্রত্যেকটি রাজ্যের উপরে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার বিস্তার লক্ষ করা গেছে। ভারত, জাপান ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন সেন্সর দ্বারা সংগৃহীত কুয়াশার ((Visible, Dust RGB and Day Microphysics)) চিত্র ১২ ই জানুয়ারি, ২০২৪।    

 

ওয়েবসাইটের তথ্য ব্যবহারের শর্তাবলী

 ১) এই ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত কোন তথ্য কোন প্রকাশনায় (যেমন, সংবাদ পত্র, টেলিভিশন চ্যানেল, ফেসবুক, ব্লগ) ব্যবহার করলে আবহাওয়া ডট কম ওয়েবসাইটের নাম কিংবা মোস্তফা কামাল পলাশ (আবহাওয়া ও জলবায়ু গবেষক, সাস্‌কাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়, সাসকাটুন, কানাডা) এর নাম তথ্য সূত্র হিসাবে উল্লেখ করা আবশ্যক।

২) এই ওয়েবসাইটে প্রচারিত সকল আবহাওয়া পূর্বাভাস বেসরকারি তথ্য হিসাবে গ্রহণ করতে হবে। এই ওয়েবসাইটে প্রচারিত আবহাওয়া পূর্বাভাসের তথ্য ব্যবহার করে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান নীতি নির্ধারণই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ক্ষতিগ্রস্ত হলে ওয়বেসাইটের সাথে জড়িত কোন ব্যক্তি দায়ী থাকিবে না। 

About the Author

Mostofa Kamal Palash

Founder & Lead Meteorologist

Mostofa Kamal Palash is pursuing his Ph.D. in the School of Environment and Sustainability at the University of Saskatchewan, Saskatoon, Canada. Mostofa obtained his MSc from the department of Earth and Environmental Sciences at the University of Waterloo, Waterloo, Ontario, Canada. Mostofa’s MSc Thesis title was “A Comprehensive Sensitivity Analysis of the Weather Research and Forecasting (WRF) Modeling System over Southern Ontario, Canada”. Mostofa completed a Post Graduate Diploma in Earth System Physics from the Abdus Salam International Centre for Theoretical Physics (ICTP), Trieste, Italy. His diploma thesis title was "Climate Sensitivity of Land-Use Change over South Asia Using the RegCM3 Modeling System." Mostofa also obtained an MSc in Physics from Shahjalal University of Science and Technology (SUST), Bangladesh. His MSc thesis title was "Seasonal Variation of Sensible and Latent Heat Flux Tendency in Bangladesh." Lastly, Mostofa completed his Bachelor of Science in Physics from (SUST), Bangladesh.

View All Articles