শনিবারের (জানুয়ারি ১৩) আবহাওয়া পূর্বাভাস: সোমবারের পর থেকে চলমান কুয়াশার প্রকোপ শেষ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা
আজ শনিবার (জানুয়ারি ১৩, ২০২৪) সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত কুয়াশার চিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে যে দেশের ৬৪ টি জেলার প্রত্যেকটি মাঝারি থেকে ভারি ঘনত্বের কুয়াশার চাদরে ঢাকা ছিলও। তবে কোন কোন জেলার কিছু উপজেলার উপরে কুয়াশার উপস্থিতি দেখা যায় নি কিংবা কুয়াশার পরিমাণ অপেক্ষাকৃত কম ছিলও। বিশেষ করে পাবনা, সিরাজগঞ্জ, নওগাঁ, কক্সবাজার জেলার কিছু উপজেলার উপরে কুয়াশার পরিমাণ খুবই কম ছিলও বা ছিলও না।
আজ মাঝারি থেকে খুবই ঘন কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে রংপুর, রাজশাহী, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের বেশিভাগ জেলার উপরে। সবচেয়ে বেশি ঘনত্বের কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে রংপুর বিভাগের জেলাগুলোর উপরে, খুলনা বিভাগের উত্তরের জেলাগুলো, রাজশাহী বিভাগের বগুড়া জেলার উপরে।
ছবি: ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্রে (সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময়, জানুয়ারি ১৩, ২০২৪) বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার উপরে কুয়াশার বিস্তার দেখা যাচ্ছে ।
আজ শনিবার দুপুর ১ টার কুয়াশার চিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে যে এখন পর্যন্ত মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার উপস্থিতি রয়েছে রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, চট্টগ্রাম বিভাগের বেশিভাগ জেলার উপরে। আজ শনিবার এই ৪ টি বিভাগের বেশিভাগ জেলার উপরে দুপুর ৩ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
রংপুর বিভাগ: রংপুর বিভাগের দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড় জেলার উপরে দুপুর ৩ টার পূর্বের সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে অন্য জেলাগুলোর উপরে আজ সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
ঢাকা বিভাগ: পদ্মা নদীর ঢাকার পশ্চিম পাশের জেলাগুলোতে দুপুর ৩ টার পূর্বের সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে পদ্মা নদীর পূর্বা পাশের ঢাকা বিভাগের জেলাগুলোর উপরে দুপুর ১ টার পরে ১ থেকে ২ ঘন্টার জন্য সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আজও কিশোরগঞ্জ জেলার উপরে সূর্যের আলো দেখতে পাওয়া যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
রাজশাহী বিভাগ: দুপুর ৩ টার মধ্যে রাজশাহী বিভাগের সকল জেলার উপরে সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা রয়েছে।
ময়মনিসংহ বিভাগ: দুপুর ৩ টার পরে নেত্রকোনা ও ময়মনসিংহ জেলার উপরে সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আজ জামালপুর ও শেরপুর জেলার উপরে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা অপেক্ষাকৃত কম।
সিলেট বিভাগ: দুপুর ২ টার মধ্যে সকল জেলার আকাশে সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা রয়েছে।
খুলনা বিভাগ: দুপুর ১ টার সময় খুলনা বিভাগের সকল জেলার আকাশ কুয়াশা-মুক্ত দেখা গেছে।
চট্টগ্রাম বিভাগ: দুপুর ১ টার সময় চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি ও বান্দরবন জেলার আকাশ কুয়াশা-মুক্ত দেখা গেছে। চট্টগ্রাম বিভাগের অন্যান্য জেলাগুলোতে দুপুর ৩ টার মধ্যে সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সম্ভাবনা রয়েছে আজ কুমিল্লা ও ব্রাক্ষমণবাড়িয়া জেলার আকাশে সূর্যের আলো দেখতে না পাওয়ার।
বরিশাল বিভাগ: দুপুর ৩ টার মধ্যে বরিশাল বিভাগের সকল জেলার উপরে সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা রয়েছে।
ছবি: ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্রে (সকাল ১ টা, জানুয়ারি ১২, ২০২৪) বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার উপরে কুয়াশার বিস্তার দেখা যাচ্ছে ।
শনিবার, জানুয়ারি ১৩, ২০২৪ দেশের উল্লেখযোগ্য শহর ও স্থানগুলোতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড (সকাল ৬ টার সময়)
আজ শনিবার সকাল ৯ টার সময় দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেতুলিয়া উপজেলায় ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। দিনাজপুর জেলায় সকাল ৯ টার সময় ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। সকাল ৬ টার চুয়াডাঙ্গা জেলায় ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস, যশোর জেলায় সকাল ৬ টার সময় ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। রাজশাহী জেলায় ভোর ৬ টার সময় ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ঢাকা বিমানবন্দরে ভোর ৬ টার সময় ১৪ দশমিক ১ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। বরিশালে ভোর ৬ টার সময় ১২ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে ১৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
আজ শনিবার, ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বায়ু-দূষণের মানচিত্র
আজ শনিবার, ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ পুরো বিশ্বে সবচেয়ে দুষিত শহর হিসাবে ঢাকা শহরের অবস্থান ছিল ৬ নম্বরে (দুপুর ১ টার সময় পাওয়া তথ্য অনুসারে)। আজ দুপুর ১ টার সময় ঢাকা শহরের ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ব্যাসার্ধের পার্টিকুলেট ম্যাটারের গড় ঘনত্ব রেকর্ড করা হয়েছে প্রতি ঘনমিটারে ১৮০। জাতিসংঘের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গ্রহণযোগ্য মাত্রা অপেক্ষা প্রায় ১৮ গুন বেশি।
ছবি: বিশ্বের বড়-বড় শহরগুলোর বায়ুর গুনগত মানের (কোন শহরের বায়ুর মধ্যে ধূলিকণা-বালুকণা সহ অন্যান্য ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র পদার্থের পরিমাণ) মানচিত্র। ছবি কৃতজ্ঞতা: সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক সংস্থা আই কিউ এয়ার (IQAir)
বিশেষ দ্রষ্টব্য: বায়ুদূষণ পরিমাপের জন্য যে সূচক ব্যবহার করা হয় তা হলও, প্রতি ঘনমিটারে পার্টিকুলেট ম্যাটারের পরিমাণ। এক ঘনমিটারের মধ্যে কত মাইক্রোগ্রাম পার্টিকুলেট ম্যাটার আছে। পার্টিকুলেট ম্যাটার হলও— বাতাসের মধ্যে ধূলিকণা, ময়লা, আবর্জনা, লতাপাতার ভগ্নাংশ, ফুলের রেণু ইত্যাদি। সাইজ অনুসারে পার্টিকুলেট ম্যাটারকে দুভাগে ভাগ করা হয়— ব্যাসার্ধ ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ও পিএম ১০ মাইক্রোমিটারের চেয়ে কম। ১ মাইক্রোমিটার হলও ১ মিটারের ১০ লক্ষ ভাগের এক ভাগ বা ১ মিলিমিটারের ১ হাজার ভাগের এক ভাগ।
ঢাকা শহরের কোন স্থানের বায়ু-দূষণের পরিমাণ কেমন ছিল?
ঢাকা শহরে অস্হিত আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্রে যা International Centre for Diarrheal Disease Research, Bangladesh (icddr,b) নামে পরিচিত সেই সংস্থা পরিচিত বায়ুদূষণ যন্ত্রে ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ব্যাসার্ধের পার্টিকুলেট ম্যাটারের গড় ঘনত্ব রেকর্ড করা হয়েছে প্রতি ঘনমিটারে ২৫৮।
শনিবারবার (১৩ ই জানুয়ারি) সন্ধ্যার পর থেকে রবিবার (১৪ ই জানুয়ারি) দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা পূর্বাভাস
আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬ টার পর থেকে রবিবার সকাল ১০ টা পর্যন্ত দেশের বেশিভাগ জেলাই মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট, ঢাকা, চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোর উপরে ঘন কুয়াশা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। এই সকল বিভাগের জেলাগুলোর উপরে আগামীকাল রবিবার দুপুর ১২ টা পর্যন্ত সূর্যের আলো দেখতে না পাওয়া প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে খুলনা ও বরিশাল বিভাগের জেলাগুলোর উপরে।আগামীকাল রবিবার দুপুর ২ টার পূর্বের সূর্যের আলো দেখতে না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ও চট্টগ্রাম বিভাগের উত্তর দিকের বেশিভাগ জেলাগুলোর উপরে।
শনিবার দিবাগত রাতে মহাসড়কে বাস-ট্রাক চলাচল ঝুঁকি ও প্রয়োজনীয় সতর্কতা
আজ শনিবার দিবাগত রাতে (পুরো রাত) ভারি থেকে খুবই ভারি কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট, ঢাকা, চট্টগ্রাম বিভাগের সকল জেলার সড়ক ও মহাসড়কে।
আজ শনিবার দিবাগত রাতে নৌ-পরিবহন ঝুঁকি ও প্রয়োজনীয় সতর্কতা
আজ শনিবার দিবাগত রাতে (সন্ধ্যা ৭ টার পর থেকে সকাল ১০ টা পর্যন্ত) ঘন থেকে খুবই ঘন কুয়াশায় ঢাকা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে দেশের রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট, ঢাকা, চট্টগ্রাম বিভাগের সকল নৌপথে। এই সকল বিভাগের নদ- নদীর নৌপথের দৃষ্টিসীমা ৫০ থেকে ১০০ মিটার এর নিচে নেমে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
ছবি: আগামীকাল রবিবার সকাল ৬ টার সময়কার কুয়াশার সম্ভাব্যতার মানচিত্র, আবহাওয়া বিজ্ঞানের ভাষায় যার নাম “ফগ স্টাবিলিটি ইনডেক্স” (যে স্থানে রং যত বেশি লাল সেই স্থানে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা তত বেশি)।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: ফগ স্টাবিলিটি ইনডেক্স এর মান ৩১ এর কম হলে ঘন কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা; ৩১ থেকে ৫৫ এর মধ্য থাকলে হালকা থেকে মাঝারি মানের কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা ও ৫৫ এর বেশি হলে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম নির্দেশ করে।
আগামী ৩ দিনের (মঙ্গলবার পর্যন্ত) কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহ পূর্বাভাস
আবহাওয়া পূর্বাভাস মডেলগুলো হতে প্রাপ্ত জানুয়ারি মাসের ১৩ তারিখের পূর্বাভাস অনুসারে দেশব্যাপী চলমান কুয়াশার বিস্তার দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের বিভাগগুলোতে হ্রাস পওয়া শুরু করেছে। পক্ষান্তরে দেশের উত্তর-পূর্ব দিকে বিভাগের জেলাগুলোর উপরে কুয়াশার পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে কোন-কোন বিভাগের উপরে। উত্তর-পূর্ব দিকের বিভাগগুলোর উপরে চলমান কুয়াশার পরিমাণ আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
১৮ ও ১৯ ই জানুয়ারি দেশব্যাপী উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা।
দুপুর ৩ টার পরে বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হবে
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উপরে শনিবার (জানুয়ারি ১৩) ও রবিবার (জানুয়ারি ১৪) কুয়াশা পূর্বাভাস
আজ শনিবার সকাল ৬ টার সময় পশ্চিমবঙ্গের মধ্য ও উত্তর দিকের সকল জেলার উপরে ৩য় দিনের মতো মাঝারি থেকে ভারি কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে। বিশেষ করে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কুচবিহার, আলিপুর দুয়ার, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদহ, মুর্শিদাবাদ, নদীয়া, উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার উপরে ভারি কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে।
আজ শনিবার সন্ধ্যার পর থেকে আগামীকাল রবিবার সকাল ১০ টার মধ্যে আবারও পশ্চিমবঙ্গের মধ্য ও উত্তর দিকের সকল জেলার উপরে (উপরে উল্লেখিত সকল জেলার উপরে) মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে যাওয়ার থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আজ সন্ধ্যার পরে উপরে উল্লেখিত জেলাগুলো ছাড়াও হুগলী, হাওড়া, উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা মাঝারি থেকে ভারি কুয়াশার চাদরে ঢেকে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আজ রাতে কোকলাতা শহরে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের সর্ব উত্তরের জেলাগুলোতে আগামীকাল রবিবার দুপুর ১২ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
সর্ব-ভারতীয় কুয়াশা অবস্থা (জানুয়ারি ১৩, ২০২৪)
আজ শনিবার সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় আবারও ভারতের কাশ্মীর থেকে শুরু করে পূর্বে আসাম পর্যন্ত হিমালয় পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত প্রত্যেকটি রাজ্যের উপরে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার বিস্তার লক্ষ করা গেছে। তবে ভারতের উত্তর-পশ্চিমের রাজ্যগুলোর উপরে কুয়াশার ঘনত্ব কমা শুরু করেছে। আজ শনিবার সবচেয়ে ঘন কুয়াশার উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে বিহার ও উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের উপরে। ভারত, জাপান ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন সেন্সর দ্বারা সংগৃহীত কুয়াশার ((Visible, Dust RGB and Day Microphysics)) চিত্র ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪।
ওয়েবসাইটের তথ্য ব্যবহারের শর্তাবলী
১) এই ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত কোন তথ্য কোন প্রকাশনায় (যেমন, সংবাদ পত্র, টেলিভিশন চ্যানেল, ফেসবুক, ব্লগ) ব্যবহার করলে আবহাওয়া ডট কম ওয়েবসাইটের নাম কিংবা মোস্তফা কামাল পলাশ (আবহাওয়া ও জলবায়ু গবেষক, সাস্কাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়, সাসকাটুন, কানাডা) এর নাম তথ্য সূত্র হিসাবে উল্লেখ করা আবশ্যক।
২) এই ওয়েবসাইটে প্রচারিত সকল আবহাওয়া পূর্বাভাস বেসরকারি তথ্য হিসাবে গ্রহণ করতে হবে। এই ওয়েবসাইটে প্রচারিত আবহাওয়া পূর্বাভাসের তথ্য ব্যবহার করে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান নীতি নির্ধারণই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ক্ষতিগ্রস্ত হলে ওয়বেসাইটের সাথে জড়িত কোন ব্যক্তি দায়ী থাকিবে না।