সোমবারের (জানুয়ারি ১৫) আবহাওয়া পূর্বাভাস: আগামী বুধবার থেকে ১ সপ্তাহের জন্য কুয়াশা বিদায় নেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

আজ সোমবার (জানুয়ারি ১৫, ২০২৪) সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত কুয়াশার চিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে যে দেশের ৮ টি বিভাগের বেশিভাগ জেলার উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার চাদরে ঢাকা ছিলও। তবে আজকে কুয়াশার পরিমাণ ছিলও অন্যান্য দিনের কুয়াশা অপেক্ষা কম ঘনত্বের। কোন কোন জেলার উপরে কুয়াশার উপস্থিতি দেখা যায় নি কিংবা কুয়াশার পরিমাণ অপেক্ষাকৃত কম ছিলও। বিশেষ করে বগুড়া, গাইবান্ধা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, রাজবাড়ি, মাগুরা ইত্যাদি জেলার অনেক উপজেলার উপরে কুয়াশার পরিমাণ খুবই কম ছিলও বা ছিলও না।

আজ মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে রংপুর ও চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোর উপরে। সবচেয়ে বেশি ঘনত্বের কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে চট্টগ্রাম বিভাগের কুমিল্লা, নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর জেলাগুলোর উপরে। রংপুর বিভাগের পশ্চিমের জেলাগুলোর উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশা ছিলও। ঢাকা বিভাগের শরিয়তপুর, মুন্সিগন্জ, মানিকগঞ্জ জেলার উপরে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশা ছিলও। আজ অপেক্ষাকৃত হালকা মানের কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে সিলেট বিভাগের সকল জেলায় ও চট্টগ্রাম, চক্সবাজার ও পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল জেলার উপরে। 

ছবি: ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্রে (সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময়, জানুয়ারি ১৫, ২০২৪) বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার উপরে কুয়াশার বিস্তার দেখা যাচ্ছে ।  

আজ সোমবার দুপুর ২ টার কুয়াশার চিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে যে এখন পর্যন্ত মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার উপস্থিতি রয়েছে রংপুর, রাজশাহী, ও খুলনা বিভাগের বেশিভাগ জেলার উপরে। এছাড়া ঢাকা ও সিলেট বিভাগের ২/৩ টি জেলার উপরে কুয়াশার উপস্থিতি রয়েছে।

রংপুর বিভাগ: রংপুর বিভাগের পঞ্চগড় জেলার সকল উপজেলা ও নীলফামারী ও ঠাকুরগাঁ জেলার কিছু উপজেলা কুয়াশা মুক্ত হয়েছে দুপুর ২ টার সময়। তবে আজ দিনের অবশিষ্ট সময়ে দিনাজপুর, রংপুর, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, ও লালমনিরহাট জেলার উপরে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

রাজশাহী বিভাগ: আজ দিনের অবশিষ্ট সময়ে রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, জয়পুরহাট, নওগাঁ, পাবনা ও নাটোর জেলার উপরে সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা খুবই কম।

খুলনা বিভাগ: আজ দিনের অবশিষ্ট সময়ে খুলনা বিভাগের উত্তর দিকের জেলাগুলোর উপরে থেকে কুয়াশা সরে গিয়ে সূর্যের আলো দেখা যাওয়া সম্ভাবনা খুবই কম। দুপুর ৩ টার মধ্যে খুলনা বিভাগের দক্ষিণের সকল জেলার উপরে থেকে কুয়াশা সরে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ঢাকা বিভাগ: ঢাকা বিভাগের ফরিদপুর, মাদারীপুর, মানিকগঞ্জ, রাজবাড়ি জেলার উপরে দুপুর ৩ টার মধ্যে সূর্যের আলো দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ময়মনিসংহ বিভাগ: দুপুর ৩ টার মধ্যে শেরপুর, নেত্রকোনা ও ময়মনসিংহ জেলার অবশিষ্ট উপজেলাগুলোর উপরে সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা রয়েছে।

সিলেট বিভাগ: সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ ও সিলেট জেলার উপরে থেকে কুয়াশা সরে গিয়ে সূর্যের আলো দেখা গিয়েছে। তবে আজ হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলার উপর থেকে কুয়াশা সরে গিয়ে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

চট্টগ্রাম বিভাগ: আজ খাগড়াছড়ি জেলার উপরে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। চট্টগ্রাম বিভাগের অন্যান্য সকল জেলার উপরে সূর্যের আলো দেখা গেছে দুপুর ২ টার মধ্যে।

বরিশাল বিভাগ: বরিশাল বিভাগের সকল জেলার উপরে সূর্যের আলো দেখা গেছে দুপুর ২ টার মধ্যে।


ছবি: ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্রে (দুপুর ২ টা, জানুয়ারি ১৫, ২০২৪) বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার উপরে কুয়াশার বিস্তার দেখা যাচ্ছে ।   

সোমবার, জানুয়ারি ১৫, ২০২৪ দেশের উল্লেখযোগ্য শহর ও স্থানগুলোতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড (সকাল ৬ টার সময়) 

আজ সোমবার সকাল ৬ টার সময় দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেতুলিয়া উপজেলায় ১১ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। দিনাজপুর জেলায় সকাল ৬ টার সময় ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। সকাল ৬ টার চুয়াডাঙ্গা জেলায় ১২ দশমিক ৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস, যশোর জেলায় সকাল ৬ টার সময় ১৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। রাজশাহী জেলায় ভোর ৬ টার সময় ১২ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ঢাকা বিমানবন্দরে ভোর ৬ টার সময় ১৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। বরিশালে ভোর ৬ টার সময় ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।  মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে ১৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। 

আজ সোমবার, ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বায়ু-দূষণের মানচিত্র

আজ সোমবার, ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ পুরো বিশ্বে সবচেয়ে দুষিত শহর হিসাবে ঢাকা শহরের অবস্থান ছিল ১ নম্বরে (দুপুর ২ টার সময় পাওয়া তথ্য অনুসারে)। আজ সকাল ১১ টার সময় ঢাকা শহরের ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ব্যাসার্ধের পার্টিকুলেট ম্যাটারের গড় ঘনত্ব রেকর্ড করা হয়েছে প্রতি ঘনমিটারে ২১১। জাতিসংঘের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গ্রহণযোগ্য মাত্রা অপেক্ষা প্রায় ২১ গুন বেশি।

ছবি: বিশ্বের বড়-বড় শহরগুলোর বায়ুর গুনগত মানের (কোন শহরের বায়ুর মধ্যে ধূলিকণা-বালুকণা সহ অন্যান্য ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র পদার্থের পরিমাণ) মানচিত্র। ছবি কৃতজ্ঞতা: সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক সংস্থা আই কিউ এয়ার (IQAir)

বিশেষ দ্রষ্টব্য: বায়ুদূষণ পরিমাপের জন্য যে সূচক ব্যবহার করা হয় তা হলও, প্রতি ঘনমিটারে পার্টিকুলেট ম্যাটারের পরিমাণ। এক ঘনমিটারের মধ্যে কত মাইক্রোগ্রাম পার্টিকুলেট ম্যাটার আছে। পার্টিকুলেট ম্যাটার হলও— বাতাসের মধ্যে ধূলিকণা, ময়লা, আবর্জনা, লতাপাতার ভগ্নাংশ, ফুলের রেণু ইত্যাদি। সাইজ অনুসারে পার্টিকুলেট ম্যাটারকে দুভাগে ভাগ করা হয়— ব্যাসার্ধ ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ও পিএম ১০ মাইক্রোমিটারের চেয়ে কম। ১ মাইক্রোমিটার হলও ১ মিটারের ১০ লক্ষ ভাগের এক ভাগ বা ১ মিলিমিটারের ১ হাজার ভাগের এক ভাগ। 

ঢাকা শহরের কোন স্থানের বায়ু-দূষণের পরিমাণ কেমন ছিল? 

ঢাকা শহরে অস্হিত আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্রে যা International Centre for Diarrheal Disease Research, Bangladesh (icddr,b) নামে পরিচিত সেই সংস্থা পরিচিত বায়ুদূষণ যন্ত্রে ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ব্যাসার্ধের পার্টিকুলেট ম্যাটারের গড় ঘনত্ব রেকর্ড করা হয়েছে প্রতি ঘনমিটারে ৩১২ (দুপুর ২ টার সময়)। 

সোমবার (১৫ ই জানুয়ারি) সন্ধ্যার পর থেকে মঙ্গলবার (১৬ ই জানুয়ারি) দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা পূর্বাভাস

আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬ টার পর থেকে সোমবার সকাল ১০ টা পর্যন্ত দেশের বেশিভাগ জেলাই হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে রংপুর, রাজশাহী, খুলনা, ঢাকা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোর উপরে অপেক্ষাকৃত বেশি পরিমাণে কুয়াশা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। এই সকল বিভাগের জেলাগুলোর উপরে আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল ১০ টা পর্যন্ত সূর্যের আলো দেখতে না পাওয়া প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। হালকা ঘনত্বের কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে সিলেট, ময়মনিসংহ, ও ঢাকা বিভাগের জেলাগুলোর উপরে। আগামীকাল সোমবার সকাল ১০ টার পূর্বের সূর্যের আলো দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি সিলেট, ঢাকা, ময়মনিসংহ বিভাগের বেশিভাগ জেলাগুলোর উপরে।

সোমবার দিবাগত রাতে মহাসড়কে বাস-ট্রাক চলাচল ঝুঁকি ও  প্রয়োজনীয় সতর্কতা

আজ সোমবার দিবাগত রাতে (পুরো রাত) ভারি থেকে খুবই ভারি কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে রংপুর, রাজশাহী, বরিশাল, খুলনা ও চট্টগ্রাম বিভাগের সকল জেলার সড়ক ও মহাসড়কে।

আজ সোমবার দিবাগত রাতে নৌ-পরিবহন ঝুঁকি ও প্রয়োজনীয় সতর্কতা

আজ সোমবার দিবাগত রাতে (রাত ১০ টার পর থেকে সকাল ৮ টা পর্যন্ত) ঘন থেকে খুবই ঘন কুয়াশায় ঢাকা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে দেশের বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের সকল নৌপথে। আজ রাতে যমুনা, পদ্মা ও মেঘনা নদীর নৌপথের দৃষ্টিসীমা ১০০ থেকে ৩০০ মিটার এর নিচে নেমে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।  

ছবি: আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল ৬ টার সময়কার কুয়াশার সম্ভাব্যতার মানচিত্র, আবহাওয়া বিজ্ঞানের ভাষায় যার নাম “ফগ স্টাবিলিটি ইনডেক্স” (যে স্থানে রং যত বেশি লাল সেই স্থানে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা তত বেশি)। 

বিশেষ দ্রষ্টব্য: ফগ স্টাবিলিটি ইনডেক্স এর মান ৩১ এর কম হলে ঘন কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা; ৩১ থেকে ৫৫ এর মধ্য থাকলে হালকা থেকে মাঝারি মানের কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা ও ৫৫ এর বেশি হলে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম নির্দেশ করে। 

আগামী ৩ দিনের (বুধবার পর্যন্ত) কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহ পূর্বাভাস

আগামী বুধবার সকালে পুরো দেশ কুয়াশা মুক্ত থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আগামীকাল মঙ্গলবার রংপুর, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের জেলাগুলোতে মাঝারি থেকে ভারি ঘনত্বের কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

১৭ ই জানুয়ারি দুপুরের পর থেকে ১৯ ই জানুয়ারি দুপুর এর মধ্যে দেশব্যাপী উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

বৃষ্টিপাত পূর্বাভাসের বিস্তারিত দুপুর ৩ টার পরে আবহাওয়া পূর্বাভাস মডেলগুলো হতে প্রাপ্ত সর্বশেষ পূর্বাভাস বিশ্লেষণ করে পৃথক ভাবে বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস প্রকাশ করা হবে।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উপরে সোমবার (জানুয়ারি ১৫) ও মঙ্গলবার (জানুয়ারি ১৬) কুয়াশা পূর্বাভাস

আজ সোমবার সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় সর্ব দক্ষিণ-পশ্চিমের ২/৩ টি জেলা (পুরুলিয়া, বান্কুরা, মেদিনীপুর) ছাড়া পশ্চিমবঙ্গের সকল জেলার উপরে মাঝারি থেকে ভারি কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে। আজ রবিবারও দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কুচবিহার, আলিপুর দুয়ার, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর, মুর্শিদাবাদ, নদীয়া, উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার উপরে মাঝারি থেকে ভারি কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে।

আজ সোমবার সন্ধ্যার পর থেকে আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল ১০ টার মধ্যে আবারও পশ্চিমবঙ্গের সর্ব উত্তর ও সর্ব দক্ষিণ দিকের সকল জেলার উপরে (দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কুচবিহার, আলিপুর দুয়ার, মুর্শিদাবাদ, নদীয়া, উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা) মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে যাওয়ার থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আজ রাতেও কোকলাতা শহরে আশপাশে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের সর্ব উত্তরের জেলাগুলোতে আগামীকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

সর্ব-ভারতীয় কুয়াশা অবস্থা (জানুয়ারি ১৫, ২০২৪)

আজ সোমবার সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় আবারও ভারতের কাশ্মীর থেকে শুরু করে পূর্বে আসাম পর্যন্ত হিমালয় পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত প্রত্যেকটি রাজ্যের উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার বিস্তার লক্ষ করা গেছে। আজ সোমবার হিমালয় পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত রাজ্যগুলো ছাড়া অন্য কোন রাজ্যের উপরে কুয়াশার উপস্থিতি লক্ষ করা যায় নি। ভারত, জাপান ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন সেন্সর দ্বারা সংগৃহীত কুয়াশার ((Visible, Dust RGB and Day Microphysics)) চিত্র ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪।    

ছবি: ভারতীয় আবহাওয়া বিষয়ক কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ INSAT-3D এর ক্যামেরা দারা সংগৃহীত কুয়াশার ছবি (বাংলাদেশ সময় সোমবার সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটে) ভারতীয় উপমহাদেশের উপরে। যে স্থানে রং যত বেশি লাল, সেই স্থানে কুয়াশার ঘনত্ব তত বেশি।

 

 

ওয়েবসাইটের তথ্য ব্যবহারের শর্তাবলী

 ১) এই ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত কোন তথ্য কোন প্রকাশনায় (যেমন, সংবাদ পত্র, টেলিভিশন চ্যানেল, ফেসবুক, ব্লগ) ব্যবহার করলে আবহাওয়া ডট কম ওয়েবসাইটের নাম কিংবা মোস্তফা কামাল পলাশ (আবহাওয়া ও জলবায়ু গবেষক, সাস্‌কাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়, সাসকাটুন, কানাডা) এর নাম তথ্য সূত্র হিসাবে উল্লেখ করা আবশ্যক।

২) এই ওয়েবসাইটে প্রচারিত সকল আবহাওয়া পূর্বাভাস বেসরকারি তথ্য হিসাবে গ্রহণ করতে হবে। এই ওয়েবসাইটে প্রচারিত আবহাওয়া পূর্বাভাসের তথ্য ব্যবহার করে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান নীতি নির্ধারণই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ক্ষতিগ্রস্ত হলে ওয়বেসাইটের সাথে জড়িত কোন ব্যক্তি দায়ী থাকিবে না। 

About the Author

Mostofa Kamal Palash

Founder & Lead Meteorologist

Mostofa Kamal Palash is pursuing his Ph.D. in the School of Environment and Sustainability at the University of Saskatchewan, Saskatoon, Canada. Mostofa obtained his MSc from the department of Earth and Environmental Sciences at the University of Waterloo, Waterloo, Ontario, Canada. Mostofa’s MSc Thesis title was “A Comprehensive Sensitivity Analysis of the Weather Research and Forecasting (WRF) Modeling System over Southern Ontario, Canada”. Mostofa completed a Post Graduate Diploma in Earth System Physics from the Abdus Salam International Centre for Theoretical Physics (ICTP), Trieste, Italy. His diploma thesis title was "Climate Sensitivity of Land-Use Change over South Asia Using the RegCM3 Modeling System." Mostofa also obtained an MSc in Physics from Shahjalal University of Science and Technology (SUST), Bangladesh. His MSc thesis title was "Seasonal Variation of Sensible and Latent Heat Flux Tendency in Bangladesh." Lastly, Mostofa completed his Bachelor of Science in Physics from (SUST), Bangladesh.

View All Articles