শুক্রবারের (জানুয়ারি ১৯) আবহাওয়া পূর্বাভাস: আজ থেকে আবারও কুয়াশার চাদরে ঢেকে যাওয়া শুরু করবে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ
আজ শুক্রবার (জানুয়ারি ১৯, ২০২৪) সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত কুয়াশার চিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে যে দেশের ৮ টি বিভাগের মধ্য পূর্ব ও মধ্যের ৫ টি বিভাগ ছিলও কুয়াশা মুক্ত। খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের ভারতীয় সীমান্ত এলাকার একাধিক জেলার উপরে হালকা ঘনত্বের কুয়াশার উপস্থিতি ছিলও। তবে আজ শুক্রবার রংপুর বিভাগের প্রায় সকল জেলা মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার চাদরে ঢাকা ছিল। সবচেয়ে বেশি ঘনত্বের কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে রংপুর বিভাগের পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, নীলফামারী জেলার উপরে।
কক্সবাজার ও বান্দরবন জেলার উপরে শেষ রাতের দিকে গুড়ি-গুড়ি বৃষ্টি হয়েছে। আজ থেকে শুরু করে আগামী বৃহঃপতিবার (২৪ শে জানুয়ারি) পর্যন্ত দেশের কোন জেলার উপরে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নাই বললেই চলে।
ছবি: ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্রে (সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময়, জানুয়ারি ১৫, ২০২৪) বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার উপরে কুয়াশার বিস্তার দেখা যাচ্ছে ।
আজ শুক্রবার দুপুর ১১ টা বেজে ৩০ মিনিটের কুয়াশার চিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে যে এখন পর্যন্ত মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার উপস্থিতি রয়েছে রংপুর বিভাগের পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, নীলফামারী জেলার উপরে। এছাড়া রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও জয়পুরহাট জেলার উপরে হালকা পরিমাণে কুয়াশার উপস্থিতি রয়েছে। এছাড়া দেশের আর কোন জেলার উপরে কুয়াশার উপস্থিতি পাওয়া যায় নি সকাল ১১ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময়।
রংপুর বিভাগ: রংপুর বিভাগের পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর জেলা কুয়াশা মুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দুপুর ২ টার মধ্যে।
রাজশাহী বিভাগ: রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও জয়পুরহাট জেলা কুয়াশা মুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দুপুর ২ টার মধ্যে।
ছবি: ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্রে (দুপুর ১২ টা বেজে ৩০ মিনিট, জানুয়ারি ১৯, ২০২৪) বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার উপরে কুয়াশার বিস্তার দেখা যাচ্ছে ।
শুক্রবার, জানুয়ারি ১৯, ২০২৪ দেশের উল্লেখযোগ্য শহর ও স্থানগুলোতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড (সকাল ৬ টার সময়)
পঞ্চগড় জেলার তেতুলিয়া উপজেলা: ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াস [পুরো দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা]
দিনাজপুর জেলা: ১২ দশমিক ৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস
রাজশাহী জেলা: ১৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস
চুয়াডাঙ্গা জেলা: ১৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস
যশোর জেলা: ১২ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস
ঢাকা বিমানবন্দর: ১৫ দশমিক ৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস
বরিশাল: ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস
খুলনা: ১৬ দশমিক ৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস
ময়মনিসংহ: ১৩ দশমিক ৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস
সিলেট: ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস
আজ শুক্রবার, ১৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বায়ু-দূষণের মানচিত্র
আজ শুক্রবার, ১৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ পুরো বিশ্বে সবচেয়ে দুষিত শহর হিসাবে ঢাকা শহরের অবস্থান ছিল ৫ নম্বরে (দুপুর ১২ টার সময় পাওয়া তথ্য অনুসারে)। আজ দুপুর ১২ টার সময় ঢাকা শহরের ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ব্যাসার্ধের পার্টিকুলেট ম্যাটারের গড় ঘনত্ব রেকর্ড করা হয়েছে প্রতি ঘনমিটারে ১৭৫। জাতিসংঘের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গ্রহণযোগ্য মাত্রা অপেক্ষা প্রায় ১৬ গুন বেশি।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: বায়ুদূষণ পরিমাপের জন্য যে সূচক ব্যবহার করা হয় তা হলও, প্রতি ঘনমিটারে পার্টিকুলেট ম্যাটারের পরিমাণ। এক ঘনমিটারের মধ্যে কত মাইক্রোগ্রাম পার্টিকুলেট ম্যাটার আছে। পার্টিকুলেট ম্যাটার হলও— বাতাসের মধ্যে ধূলিকণা, ময়লা, আবর্জনা, লতাপাতার ভগ্নাংশ, ফুলের রেণু ইত্যাদি। সাইজ অনুসারে পার্টিকুলেট ম্যাটারকে দুভাগে ভাগ করা হয়— ব্যাসার্ধ ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ও পিএম ১০ মাইক্রোমিটারের চেয়ে কম। ১ মাইক্রোমিটার হলও ১ মিটারের ১০ লক্ষ ভাগের এক ভাগ বা ১ মিলিমিটারের ১ হাজার ভাগের এক ভাগ।
ঢাকা শহরের কোন স্থানের বায়ু-দূষণের পরিমাণ কেমন ছিল?
শুক্রবার (১৯ ই জানুয়ারি) সন্ধ্যার পর থেকে শনিবার (২০ ই জানুয়ারি) দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা পূর্বাভাস
রংপুর বিভাগ: রংপুর বিভাগের সকল জেলার উপরে মাঝারি থেকে খুবই ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল শনিবার দুপুর ২ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবি কম।
রাজশাহী বিভাগ: রাজশাহী বিভাগের সকল জেলার উপরে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল শনিবার বেশিভাগ জেলার উপরে দুপুর ১২ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।
খুলনা বিভাগ: খুলনা বিভাগের সকল জেলার উপরে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল শনিবার সকাল ১১ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবি কম।
ঢাকা বিভাগ: ঢাকা বিভাগের পদ্মা নদীর পশ্চিম পাশের সকল জেলার উপরে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার চাদের ঢাকা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। পদ্মা নদীর পূর্ব পাশের মানিকগঞ্জ ও মুন্সিগন্জ জেলার উপরে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা ও ঢাকা বিভাগের অন্যান্য জেলাগুলোর উপরে হালকা পরিমাণে কুয়াশার উপস্থিতি থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। পদ্মা নদীর পশ্চিম পাশের সকল জেলার উপরে আগামীকাল শনিবার সকাল ১০ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা অপেক্ষাকৃত কম।
ময়মনিসংহ বিভাগ: ময়মনসিংহ বিভাগের সকল জেলার উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে আজ রাতে। আগামীকাল শনিবার সকাল ১০ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবি কম।
বরিশাল বিভাগ: বরিশাল বিভাগের সকল জেলার উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে আজ রাতে। আগামীকাল শনিবার সকাল ১০ টার মধ্যে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
সিলেট বিভাগ: আজ রাতে সিলেট বিভাগের জেলাগুলোর উপরে কুয়াশা না পড়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
চট্টগ্রাম বিভাগ: আজ রাতে চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোর উপরে কুয়াশা না পড়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
শুক্রবার দিবাগত রাতে মহাসড়কে বাস-ট্রাক চলাচল ঝুঁকি ও প্রয়োজনীয় সতর্কতা
আজ শুক্রবার দিবাগত রাতে (পুরো রাত) ভারি থেকে খুবই ভারি কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও ময়মনিসংহ বিভাগের সকল জেলার সড়ক ও মহাসড়কে।
শুক্রবার (১৯ শে জানুয়ারি) দিবাগত রাতের নৌ-পরিবহন ঝুঁকি ও প্রয়োজনীয় সতর্কতা
আজ শুক্রবার দিবাগত রাতে (রাত ১০ টার পর থেকে সকাল ৮ টা পর্যন্ত) ঘন থেকে খুবই ঘন কুয়াশায় ঢাকা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে দেশের রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও ময়মনিসংহ বিভাগের সকল নৌপথ। আজ রাতে যমুনা ও পদ্মা নদীর নৌপথের দৃষ্টিসীমা ৩০০ থেকে ১০০০ মিটার এর নিচে নেমে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
ছবি: আগামীকাল শনিবার সকাল ৬ টার সময়কার কুয়াশার সম্ভাব্যতার মানচিত্র, আবহাওয়া বিজ্ঞানের ভাষায় যার নাম “ফগ স্টাবিলিটি ইনডেক্স” (যে স্থানে রং যত বেশি লাল সেই স্থানে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা তত বেশি)।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: ফগ স্টাবিলিটি ইনডেক্স এর মান ৩১ এর কম হলে ঘন কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা; ৩১ থেকে ৫৫ এর মধ্য থাকলে হালকা থেকে মাঝারি মানের কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা ও ৫৫ এর বেশি হলে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম নির্দেশ করে।
আগামী ৫ দিনের (বুধবার পর্যন্ত) কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহ পূর্বাভাস
আগামী বুধবার পর্যন্ত প্রতিদিনই দেশে কুয়াশার ঘনত্ব বাড়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। শুরু ৩ দিন রংপুর, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের জেলাগুলোর উপরে ও শেষের ২ দিন দেশের পূর্ব দিকের বিভাগের জেলাগুলোর উপরে মাঝারি থেকে ভারি ঘনত্বের কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উপরে শুক্রবার (জানুয়ারি ১৯) ও শনিবার (জানুয়ারি ২০) কুয়াশা পূর্বাভাস
আজ শুক্রবার সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় পশ্চিমবঙ্গের সকল জেলার উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে। আজ দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কুচবিহার, আলিপুর দুয়ার, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার উপরে মাঝারি থেকে ভারি ঘনত্বের কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যার পর থেকে আগামীকাল শনিবার সকাল ১০ টার মধ্যে আবারও পশ্চিমবঙ্গের সকল জেলার উপরে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে যাওয়ার থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আজ রাতেও পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের জেলাগুলো: দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কুচবিহার, আলিপুর দুয়ার, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার উপরে মাঝারি থেকে ভারি ঘনত্বের কুয়াশা পড়ার প্রবল সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। আজ রাতেও কোলকাতা শহর ও এর আশপাশের এলাকাগুলোর উপরে হালকা থেকে মাঝারি মানের কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের সর্ব উত্তরের জেলাগুলোতে আগামীকাল শনিবার দুপুর ১২ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
সর্ব-ভারতীয় কুয়াশা অবস্থা (জানুয়ারি ১৯, ২০২৪)
আজ শুক্রবার সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় আবারও ভারতের কাশ্মীর থেকে শুরু করে পূর্বে আসাম পর্যন্ত হিমালয় পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত প্রত্যেকটি রাজ্যের উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার বিস্তার লক্ষ করা গেছে। ভারত, জাপান ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন সেন্সর দ্বারা সংগৃহীত কুয়াশার ((Visible, Dust RGB and Day Microphysics)) চিত্র ১৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪।
ছবি: ভারতীয় আবহাওয়া বিষয়ক কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ INSAT-3D এর ক্যামেরা দারা সংগৃহীত কুয়াশার ছবি (বাংলাদেশ সময় শুক্রবার সকাল ৬ টা) ভারতীয় উপমহাদেশের উপরে। যে স্থানে রং যত বেশি লাল, সেই স্থানে কুয়াশার ঘনত্ব তত বেশি।
ওয়েবসাইটের তথ্য ব্যবহারের শর্তাবলী
১) এই ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত কোন তথ্য কোন প্রকাশনায় (যেমন, সংবাদ পত্র, টেলিভিশন চ্যানেল, ফেসবুক, ব্লগ) ব্যবহার করলে আবহাওয়া ডট কম ওয়েবসাইটের নাম কিংবা মোস্তফা কামাল পলাশ (আবহাওয়া ও জলবায়ু গবেষক, সাস্কাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়, সাসকাটুন, কানাডা) এর নাম তথ্য সূত্র হিসাবে উল্লেখ করা আবশ্যক।
২) এই ওয়েবসাইটে প্রচারিত সকল আবহাওয়া পূর্বাভাস বেসরকারি তথ্য হিসাবে গ্রহণ করতে হবে। এই ওয়েবসাইটে প্রচারিত আবহাওয়া পূর্বাভাসের তথ্য ব্যবহার করে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান নীতি নির্ধারণই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ক্ষতিগ্রস্ত হলে ওয়বেসাইটের সাথে জড়িত কোন ব্যক্তি দায়ী থাকিবে না।