বুধবারের (জানুয়ারি ১৭) আবহাওয়া পূর্বাভাস: আগামীকাল বৃহঃপতিবার দেশের দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

আজ বুধবার (জানুয়ারি ১৭, ২০২৪) সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত কুয়াশার চিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে যে আজও দেশের ৮ টি বিভাগের বেশিভাগ জেলার উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার চাদরে ঢাকা ছিলও। তবে গতকাল মঙ্গলবার অপেক্ষা আজ বুধবার কুয়াশার ঘনত্ব আরও কমেছে দেশব্যাপী। আজ সকালে খুলনা, বরিশাল, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের একাধিক জেলার উপরে কুয়াশার উপস্থিতি ছিলও না। আজ সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় পুরো দেশের মধ্যে অল্প কিছু জেলার উপরে ঘন কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে (বগুড়া, কিশোরগঞ্জ, গাজীপুর, কুমিল্লা, ব্রাক্ষমণবাড়িয়া, রংপুর বিভাগের পঞ্চগড়, নীলফামারী ও দিনাজপুর জেলার অল্প কিছু উপজেলা)। আজ বুধবার মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু জেলার উপরে।


ছবি: ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্রে (সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময়, জানুয়ারি ১৭, ২০২৪) বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার উপরে কুয়াশার বিস্তার দেখা যাচ্ছে ।  

আজ বুধবার দুপুর ১২ টার পূর্বে দেশের সকল বিভাগের উপর থেকে কুয়াশা সরে গিয়ে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে।

রংপুর বিভাগ: রংপুর বিভাগের জেলাগুলোর উপরে দুপুর ২ টার মধ্যে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

রাজশাহী বিভাগ: রাজশাহী বিভাগের সকল জেলার উপরে দুপুর ১২ টার মধ্যে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

খুলনা বিভাগ: সকাল ১০ টার মধ্যে খুলনা বিভাগের দক্ষিণের সকল জেলার উপরে থেকে কুয়াশা সরে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ঢাকা বিভাগ: ঢাকা বিভাগের গাজীপুর, কিশোরগঞ্জ ও নরসিংদী ছাড়া অন্য সকাল জেলার উপরে সকাল ১১ টার মধ্যে সূর্যের আলো দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ময়মনিসংহ বিভাগ: ময়মনসিংহ জেলা ছাড়া অন্য ৩ টি জেলার উপরে সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা রয়েছে দুপুর ১২ টার মধ্যে। দুপুর ১২ টার মধ্যে ময়মনসিংহ জেলার উপরে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।

সিলেট বিভাগ: হবিগঞ্জ জেলা ছাড়া অন্য ৩ টি জেলার উপরে সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা রয়েছে সকাল ১০ টার মধ্যে। দুপুর ১২ টার মধ্যে হবিগঞ্জ জেলার উপরে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।

চট্টগ্রাম বিভাগ: কুমিল্লা উত্তর ও ব্রাক্ষমণবাড়িয়া ছাড়া অন্য সকল জেলার উপরে সকাল ১১ টার মধ্যে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

বরিশাল বিভাগ: সকাল ১০ টার মধ্যে বরিশাল বিভাগের সকল জেলার উপরে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।

ছবি: ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্রে (সকাল ৮ টা বেজে ১০ মিনিট, জানুয়ারি ১৭, ২০২৪) বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার উপরে কুয়াশার বিস্তার দেখা যাচ্ছে ।   

বুধবার, জানুয়ারি ১৭, ২০২৪ দেশের উল্লেখযোগ্য শহর ও স্থানগুলোতে সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড (সকাল ৬ টার সময়) 

আজ বুধবার সকাল ৬ টার সময় দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেতুলিয়া উপজেলায় ১১ দশমিক ৯ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। দিনাজপুর জেলায় সকাল ৬ টার সময় ১২ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। সকাল ৬ টার চুয়াডাঙ্গা জেলায় ১১ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস, যশোর জেলায় সকাল ৬ টার সময় ১২ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। রাজশাহী জেলায় ভোর ৬ টার সময় ১২ দশমিক ৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ঢাকা বিমানবন্দরে ভোর ৬ টার সময় ১৩ দশমিক ৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। বরিশালে ভোর ৬ টার সময় ১২ দশমিক ৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।  মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে ১৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

আজ সকাল ৬ টার সময় পুরো দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তপামাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ফেনী জেলার ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস ও দ্বিতীয় সর্বনিম্ন তপামাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কুষ্টিয়া জেলার ১১ ডিগ্রী সেলসিয়াস।

আজ সকাল ৬ টার সময় পুরো দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কক্সবাজার জেলায় ১৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে রাঙ্গামাটি জেলায় ১৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস।  

বুধবার, ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বায়ু-দূষণের মানচিত্র

আজ বুধবার, জানুয়ারি ১৭, ২০২৪ পুরো বিশ্বে সবচেয়ে দুষিত শহর হিসাবে ঢাকা শহরের অবস্থান ছিল ৬ নম্বরে (সকাল ৮ টার সময় পাওয়া তথ্য অনুসারে)। আজ সকাল ৮ টার সময় ঢাকা শহরের ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ব্যাসার্ধের পার্টিকুলেট ম্যাটারের গড় ঘনত্ব রেকর্ড করা হয়েছে প্রতি ঘনমিটারে ১৭৪। জাতিসংঘের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গ্রহণযোগ্য মাত্রা অপেক্ষা প্রায় ১৭ গুন বেশি।

ছবি: বিশ্বের বড়-বড় শহরগুলোর বায়ুর গুনগত মানের (কোন শহরের বায়ুর মধ্যে ধূলিকণা-বালুকণা সহ অন্যান্য ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র পদার্থের পরিমাণ) মানচিত্র। ছবি কৃতজ্ঞতা: সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক সংস্থা আই কিউ এয়ার (IQAir)

বিশেষ দ্রষ্টব্য: বায়ুদূষণ পরিমাপের জন্য যে সূচক ব্যবহার করা হয় তা হলও, প্রতি ঘনমিটারে পার্টিকুলেট ম্যাটারের পরিমাণ। এক ঘনমিটারের মধ্যে কত মাইক্রোগ্রাম পার্টিকুলেট ম্যাটার আছে। পার্টিকুলেট ম্যাটার হলও— বাতাসের মধ্যে ধূলিকণা, ময়লা, আবর্জনা, লতাপাতার ভগ্নাংশ, ফুলের রেণু ইত্যাদি। সাইজ অনুসারে পার্টিকুলেট ম্যাটারকে দুভাগে ভাগ করা হয়— ব্যাসার্ধ ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ও পিএম ১০ মাইক্রোমিটারের চেয়ে কম। ১ মাইক্রোমিটার হলও ১ মিটারের ১০ লক্ষ ভাগের এক ভাগ বা ১ মিলিমিটারের ১ হাজার ভাগের এক ভাগ। 

ঢাকা শহরের কোন স্থানের বায়ু-দূষণের পরিমাণ কেমন ছিল? 

ঢাকা শহরে অস্হিত আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্রে যা International Centre for Diarrheal Disease Research, Bangladesh (icddr,b) নামে পরিচিত সেই সংস্থা পরিচিত বায়ুদূষণ যন্ত্রে ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ব্যাসার্ধের পার্টিকুলেট ম্যাটারের গড় ঘনত্ব রেকর্ড করা হয়েছে প্রতি ঘনমিটারে ৩৩৭ (সকাল ৮ টার সময়)। ঢাকার গুলশান এলাকায় অবস্থিত আমেরিকান দূতাবাসে অবস্থিত বায়ুদূষণ পরিমাপক যন্ত্রে ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ব্যাসার্ধের পার্টিকুলেট ম্যাটারের গড় ঘনত্ব রেকর্ড করা হয়েছে প্রতি ঘনমিটারে ২২৭ (সকাল ৮ টার সময়)।

বুধবার (১৭ ই জানুয়ারি) সন্ধ্যার পর থেকে বৃহঃপতিবার (১৮ ই জানুয়ারি) দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা পূর্বাভাস

আজ বুধবার সন্ধ্যা ৬ টার পর থেকে আগামীকাল বৃহঃপতিবার সকাল ১০ টা পর্যন্ত শুধুমাত্র রংপুর, রাজশাহী, ও ময়মনসিংহ বিভাগের কোন-কোন জেলার উপরে হালকা পরিমাণে কুয়াশার উপস্থিতি থাকার সামান্য সম্ভাবনা রয়েছে। দেশের অন্যান্য বিভাগে আজ রাতে কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা খুবই কম।


ছবি: আগামীকাল বৃহঃপতিবার সকাল ৬ টার সময়কার কুয়াশার সম্ভাব্যতার মানচিত্র, আবহাওয়া বিজ্ঞানের ভাষায় যার নাম “ফগ স্টাবিলিটি ইনডেক্স” (যে স্থানে রং যত বেশি লাল সেই স্থানে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা তত বেশি)। 

বিশেষ দ্রষ্টব্য: ফগ স্টাবিলিটি ইনডেক্স এর মান ৩১ এর কম হলে ঘন কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা; ৩১ থেকে ৫৫ এর মধ্য থাকলে হালকা থেকে মাঝারি মানের কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা ও ৫৫ এর বেশি হলে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম নির্দেশ করে। 

আগামী ৩ দিনের (শনিবার পর্যন্ত) কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহ পূর্বাভাস

আগামীকাল বৃহঃপতিবার সকালে পুরো দেশের সকল জেলায় সকাল ৬ টার তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রী সেলসিয়াসের উপরে থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে আগামীকাল সকালে দেশের কোন জেলায় শৈত্যপ্রবাহের তাপমাত্রা না থাকার সম্ভাবনা বেশি। তবে আগামীকাল বৃহঃপতিবার রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু জেলার উপরে হালকা পরিমাণে শীতকালের স্বাভাবিক কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। 

১৭ ই জানুয়ারি মধ্যরাতের পর থেকে পর থেকে ১৯ ই জানুয়ারি সন্ধার মধ্যে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

বৃষ্টিপাত পূর্বাভাসের বিস্তারিত দুপুর ৩ টার পরে আবহাওয়া পূর্বাভাস মডেলগুলো হতে প্রাপ্ত সর্বশেষ পূর্বাভাস বিশ্লেষণ করে পৃথক ভাবে বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস প্রকাশ করা হবে।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উপরে বুধবার (জানুয়ারি ১৭) ও বৃহঃপতিবার (জানুয়ারি ১৮) কুয়াশা পূর্বাভাস

আজ বুধবার সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় পশ্চিমবঙ্গের সর্বদক্ষিণের ৩ টি জেলা ছাড়া অন্য সকল জেলার উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে।

আজ বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে আগামীকাল বৃহঃপতিবার সকাল ১০ টার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের সর্ব উত্তর দিকের সকল জেলার উপরে (দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কুচবিহার, আলিপুর দুয়ার জেলার উপরে হালকা ঘনত্বের কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। আজ রাতে পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণের জেলাগুলোর উপরে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা অপেক্ষাকৃত কম। পশ্চিমবঙ্গের সর্ব উত্তরের জেলাগুলোতে আগামীকাল বৃহঃপতিবার সকাল ১০ টার মধ্যে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

সর্ব-ভারতীয় কুয়াশা অবস্থা (জানুয়ারি ১৭, ২০২৪)

আজ বুধবার সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় হিমালয় পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত সকল রাজ্যের উপরে কুয়াশার উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে। পশ্চিমা লঘুচাপের কারণে যে জলীয়বাষ্প প্রবাহিত হয়েছে তার উল্লেখযোগ্য অংশ কুয়াশায় পরিণত হয়েছে আজ সকালে। ভারত, জাপান ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন সেন্সর দ্বারা সংগৃহীত কুয়াশার ((Visible, Dust RGB and Day Microphysics)) চিত্র (১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪) থেকে ভারতীয় উপমহাদেশের উপরে কুয়াশার বিস্তার লক্ষ করা যাচ্ছে।  

ছবি: ভারতীয় আবহাওয়া বিষয়ক কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ INSAT-3D এর ক্যামেরা দারা সংগৃহীত কুয়াশার ছবি (বাংলাদেশ সময় বুধবার সকাল ৮ টা) ভারতীয় উপমহাদেশের উপরে। যে স্থানে রং যত বেশি লাল, সেই স্থানে কুয়াশার ঘনত্ব তত বেশি।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

ওয়েবসাইটের তথ্য ব্যবহারের শর্তাবলী

 ১) এই ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত কোন তথ্য কোন প্রকাশনায় (যেমন, সংবাদ পত্র, টেলিভিশন চ্যানেল, ফেসবুক, ব্লগ) ব্যবহার করলে আবহাওয়া ডট কম ওয়েবসাইটের নাম কিংবা মোস্তফা কামাল পলাশ (আবহাওয়া ও জলবায়ু গবেষক, সাস্‌কাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়, সাসকাটুন, কানাডা) এর নাম তথ্য সূত্র হিসাবে উল্লেখ করা আবশ্যক।

২) এই ওয়েবসাইটে প্রচারিত সকল আবহাওয়া পূর্বাভাস বেসরকারি তথ্য হিসাবে গ্রহণ করতে হবে। এই ওয়েবসাইটে প্রচারিত আবহাওয়া পূর্বাভাসের তথ্য ব্যবহার করে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান নীতি নির্ধারণই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ক্ষতিগ্রস্ত হলে ওয়বেসাইটের সাথে জড়িত কোন ব্যক্তি দায়ী থাকিবে না। 

About the Author

Mostofa Kamal Palash

Founder & Lead Meteorologist

Mostofa Kamal Palash is pursuing his Ph.D. in the School of Environment and Sustainability at the University of Saskatchewan, Saskatoon, Canada. Mostofa obtained his MSc from the department of Earth and Environmental Sciences at the University of Waterloo, Waterloo, Ontario, Canada. Mostofa’s MSc Thesis title was “A Comprehensive Sensitivity Analysis of the Weather Research and Forecasting (WRF) Modeling System over Southern Ontario, Canada”. Mostofa completed a Post Graduate Diploma in Earth System Physics from the Abdus Salam International Centre for Theoretical Physics (ICTP), Trieste, Italy. His diploma thesis title was "Climate Sensitivity of Land-Use Change over South Asia Using the RegCM3 Modeling System." Mostofa also obtained an MSc in Physics from Shahjalal University of Science and Technology (SUST), Bangladesh. His MSc thesis title was "Seasonal Variation of Sensible and Latent Heat Flux Tendency in Bangladesh." Lastly, Mostofa completed his Bachelor of Science in Physics from (SUST), Bangladesh.

View All Articles