শনিবারের (জানুয়ারি ২০) আবহাওয়া পূর্বাভাস: শনিবার দিবাগত রাতে দেশের বেশিভাগ জেলা কুয়াশার চাদরে ঢেকে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

আজ শনিবার (জানুয়ারি ২০, ২০২৪) সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত কুয়াশার চিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে যে দেশের ৮ টি বিভাগের মধ্য পূর্ব ও মধ্যের ৫ টি বিভাগের বেশিভাগ জেলাই ছিলও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা। খুলনা, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের বেশিভাগ জেলার ছিলও কুয়াশা মুক্ত। 

ছবি: ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্রে (সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময়, জানুয়ারি ২০, ২০২৪) বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার উপরে কুয়াশার বিস্তার দেখা যাচ্ছে ।   

আজ শনিবার রংপুর ও ময়মনিসংহ বিভাগের সকল জেলা মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার চাদরে ঢাকা ছিল। রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের ২/১ টি জেলা ছাড়া প্রায় সকল জেলার উপরে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে। খুলনা বিভাগের পূর্ব দিকের জেলাগুলোর উপরে কুয়াশার উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে। বরিশাল বিভাগের উপকূলীয় উপজেলাগুলো ছাড়া অন্য সকল উপজেলার উপরে কুয়াশার উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে। সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার-জেলার উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে। চট্টগ্রাম বিভাগের উত্তরের সকল জেলার উপরে কুয়াশার উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে। তবে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও পার্বত্য চট্টগ্রামের ৩ টি জেলা ছিলও কুয়াশা মুক্ত। 

ছবি: ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্রে (দুপুর ১২ টা, জানুয়ারি ২০, ২০২৪) বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার উপরে কুয়াশার বিস্তার দেখা যাচ্ছে 

আজ শনিবার দুপুর ১২ টার কুয়াশার চিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে যে এখন পর্যন্ত হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার উপস্থিতি রয়েছে রংপুর, রাজশাহী, ও খুলনা বিভাগের বেশিভাগ জেলার উপরে।

রংপুর বিভাগ: রংপুর বিভাগের জেলাগুলো কুয়াশা মুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দুপুর ২ টার মধ্যে।

রাজশাহী বিভাগ: রাজশাহী বিভাগের পাবনা জেলা ছাড়া অন্যান্য জেলা কুয়াশা মুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দুপুর ২ টার মধ্যে। পাবনা জেলায় দুপুর ৩ টার পরে অল্প সময়ের সূর্যের আলো দেখা যেতে পারে।

ময়মনিসংহ বিভাগ:  ময়মনসিংহ বিভাগের জেলাগুলো কুয়াশা মুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দুপুর ১ টার মধ্যে।

চট্টগ্রাম বিভাগ: কুমিল্লা (উত্তর) ও ব্রাক্ষমণবাড়িয়া জেলা কুয়াশা মুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দুপুর ২ টার মধ্যে।

খুলনা বিভাগ: খুলনা বিভাগের জেলাগুলো কুয়াশা মুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দুপুর ২ টার মধ্যে।

 

শনিবার, জানুয়ারি ২০, ২০২৪ দেশের উল্লেখযোগ্য শহর ও স্থানগুলোতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড (সকাল ৬ টার সময়) 

পঞ্চগড় জেলার তেতুলিয়া উপজেলা: ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস
দিনাজপুর জেলা: ১১ দশমিক ৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস
রাজশাহী জেলা: ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস
চুয়াডাঙ্গা জেলা: ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস
যশোর জেলা: ১২ দশমিক ৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস
ঢাকা বিমানবন্দর: ১৪ দশমিক ১ ডিগ্রী সেলসিয়াস
বরিশাল: ১৪ দশমিক ৯ ডিগ্রী সেলসিয়াস
খুলনা: ১৪ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস
ময়মনিসংহ: ১৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস
সিলেট: ১৩ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস

পুরো দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা: মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলা: ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াস
পুরো দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা: কক্সবাজার, ১৭ দশমিক ৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস

 

আজ শনিবার, ২০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বায়ু-দূষণের মানচিত্র

আজ শনিবার, ২০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ পুরো বিশ্বে সবচেয়ে দুষিত শহর হিসাবে ঢাকা শহরের অবস্থান ছিল ১ নম্বরে (সকাল ১১ টার সময় পাওয়া তথ্য অনুসারে)। আজ সকাল ১১ টার সময় ঢাকা শহরের ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ব্যাসার্ধের পার্টিকুলেট ম্যাটারের গড় ঘনত্ব রেকর্ড করা হয়েছে প্রতি ঘনমিটারে ২৮৭। জাতিসংঘের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গ্রহণযোগ্য মাত্রা অপেক্ষা প্রায় ২৯ গুন বেশি। 

ছবি: বিশ্বের বড়-বড় শহরগুলোর বায়ুর গুনগত মানের (কোন শহরের বায়ুর মধ্যে ধূলিকণা-বালুকণা সহ অন্যান্য ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র পদার্থের পরিমাণ) মানচিত্র। ছবি কৃতজ্ঞতা: সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক সংস্থা আই কিউ এয়ার (IQAir)

বিশেষ দ্রষ্টব্য: বায়ুদূষণ পরিমাপের জন্য যে সূচক ব্যবহার করা হয় তা হলও, প্রতি ঘনমিটারে পার্টিকুলেট ম্যাটারের পরিমাণ। এক ঘনমিটারের মধ্যে কত মাইক্রোগ্রাম পার্টিকুলেট ম্যাটার আছে। পার্টিকুলেট ম্যাটার হলও— বাতাসের মধ্যে ধূলিকণা, ময়লা, আবর্জনা, লতাপাতার ভগ্নাংশ, ফুলের রেণু ইত্যাদি। সাইজ অনুসারে পার্টিকুলেট ম্যাটারকে দুভাগে ভাগ করা হয়— ব্যাসার্ধ ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ও পিএম ১০ মাইক্রোমিটারের চেয়ে কম। ১ মাইক্রোমিটার হলও ১ মিটারের ১০ লক্ষ ভাগের এক ভাগ বা ১ মিলিমিটারের ১ হাজার ভাগের এক ভাগ। 

ঢাকা শহরের কোন স্থানের বায়ু-দূষণের পরিমাণ কেমন ছিল?  

শনিবার (২০ ই জানুয়ারি) সন্ধ্যার পর থেকে রবিবার (২১ ই জানুয়ারি) দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা পূর্বাভাস

রংপুর বিভাগ: রংপুর বিভাগের সকল জেলার উপরে মাঝারি থেকে খুবই ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল রবিবার দুপুর ২ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা অপেক্ষাকৃত কম।

রাজশাহী বিভাগ: রাজশাহী বিভাগের সকল জেলার উপরে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল শনিবার বেশিভাগ জেলার উপরে দুপুর ১২ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।

খুলনা বিভাগ: খুলনা বিভাগের সকল জেলার উপরে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল রবিবার দুপুর ১২ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবি কম।

ঢাকা বিভাগ: ঢাকা বিভাগের সকল জেলার উপরে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল রবিবার দুপুর ১২ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবি কম।

ময়মনিসংহ বিভাগ: ময়মনসিংহ বিভাগের সকল জেলার উপরে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল রবিবার দুপুর ১ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবি কম।

বরিশাল বিভাগ: বরিশাল বিভাগের সকল জেলার উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল রবিবার সকাল ১১ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবি কম।

সিলেট বিভাগ: আজ রাতে সিলেট বিভাগের জেলাগুলোর উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল রবিবার দুপুর ১২ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবি কম।

চট্টগ্রাম বিভাগ: আজ রাতে চট্টগ্রাম বিভাগের সকল জেলার উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। ফেনী থেকে উত্তরের জেলাগুলোর উপরে অপেক্ষাকৃত ঘন কুয়াশার উপস্থিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল রবিবার দুপুর ১২ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবি কম।

শনিবার দিবাগত রাতে মহাসড়কে বাস-ট্রাক চলাচল ঝুঁকি ও  প্রয়োজনীয় সতর্কতা

আজ শনিবার দিবাগত রাতে (পুরো রাত) দেশের সকল মহাসড়ক মাঝারি থেকে ভারি কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। সবচেয়ে বেশি ঘন কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনিসংহ বিভাগের সকল সড়ক ও মহাসড়কে।

শনিবার (২০ শে জানুয়ারি) দিবাগত রাতের নৌ-পরিবহন ঝুঁকি ও প্রয়োজনীয় সতর্কতা

আজ শনিবার দিবাগত রাতে (রাত ১০ টার পর থেকে সকাল ৮ টা পর্যন্ত) ঘন থেকে খুবই ঘন কুয়াশায় ঢাকা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে দেশের বেশিভাগ নৌপথ। বিশেষ করে যমুনা, পদ্মা ও মেঘনা নদীর নৌপথের দৃষ্টিসীমা ১০০ থেকে ৫০০ মিটার এর নিচে নেমে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।  

ছবি: আগামীকাল রবিবার সকাল ৬ টার সময়কার কুয়াশার সম্ভাব্যতার মানচিত্র, আবহাওয়া বিজ্ঞানের ভাষায় যার নাম “ফগ স্টাবিলিটি ইনডেক্স” (যে স্থানে রং যত বেশি লাল সেই স্থানে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা তত বেশি)। 

বিশেষ দ্রষ্টব্য: ফগ স্টাবিলিটি ইনডেক্স এর মান ৩১ এর কম হলে ঘন কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা; ৩১ থেকে ৫৫ এর মধ্য থাকলে হালকা থেকে মাঝারি মানের কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা ও ৫৫ এর বেশি হলে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম নির্দেশ করে। 

আগামী ৫ দিনের (বৃহঃপতিবার পর্যন্ত) কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহ পূর্বাভাস

আগামী ৩ দিন রংপুর, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের জেলাগুলোর উপরে কুয়াশার পরিমাণ কিছুটা কমতে শুরু করার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ ভারতের বিহার ও ঝাড়খণ্ড রাজ্যের উপরে কুয়াশার পরিমাণ কমা শুর করেছে। ফলে ঐ ২ টি রাজ্য থেকে বাংলাদেশ পশ্চিমবঙ্গের উপরে কুয়াশার প্রবেশ কমে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আগামী ২ দিন ঢাকা, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোর উপরে কুয়াশা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উপরে শনিবার (জানুয়ারি ২০) ও রবিবার (জানুয়ারি ২১) কুয়াশা পূর্বাভাস

আজ শনিবার সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ও দক্ষিণ দিকের সকল জেলার উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে। আজ অপেক্ষাকৃত কম কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে পশ্চিমবঙ্গের মধ্যাঞ্চলের জেলাগুলোর উপরে। আজ শনিবারও দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কুচবিহার, আলিপুর দুয়ার, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার উপরে মাঝারি থেকে ভারি ঘনত্বের কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে।

আজ শনিবার সন্ধ্যার পর থেকে আগামীকাল রবিবার সকাল ১০ টার মধ্যে আবারও পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ও দক্ষিণ দিকের সকল জেলার উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার চাদরে ঢেকে যাওয়ার থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আজ রাতেও পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের জেলাগুলো: দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কুচবিহার, আলিপুর দুয়ার, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার উপরে মাঝারি থেকে ভারি ঘনত্বের কুয়াশা পড়ার প্রবল সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। আজ রাতেও কোলকাতা শহর ও এর আশপাশের এলাকাগুলোর উপরে হালকা থেকে মাঝারি মানের কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের সর্ব উত্তরের জেলাগুলোতে আগামীকাল রবিবার সকাল ১১ টার মধ্যে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

সর্ব-ভারতীয় কুয়াশা অবস্থা (জানুয়ারি ২০, ২০২৪)

আজ শনিবার সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় কৃত্রিম বহু-উপগ্রহ INSAT-3D এর ক্যামেরা দারা সংগৃহীত কুয়াশার ছবি বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে যে আবারও ভারতের কাশ্মীর থেকে শুরু করে পূর্বে আসাম পর্যন্ত হিমালয় পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত প্রত্যেকটি রাজ্যের উপরে কুয়াশার ঘনত্ব কমা শুরু করেছে। আজ লক্ষ করা গেছে যে ভারতের উত্তর প্রদেশ ও বিহার রাজ্যের উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার বিস্তার লক্ষ করা গেছে। ভারত, জাপান ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন সেন্সর দ্বারা সংগৃহীত কুয়াশার চিত্র ((Visible, Dust RGB and Day Microphysics)) চিত্র নিচে যোগ করা হলও।   
 

ছবি: ভারতীয় আবহাওয়া বিষয়ক কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ INSAT-3D এর ক্যামেরা দারা সংগৃহীত কুয়াশার ছবি (বাংলাদেশ সময় শনিবার সকাল ৬ টা) ভারতীয় উপমহাদেশের উপরে। যে স্থানে রং যত বেশি লাল, সেই স্থানে কুয়াশার ঘনত্ব তত বেশি।

 

 

 

ওয়েবসাইটের তথ্য ব্যবহারের শর্তাবলী

 ১) এই ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত কোন তথ্য কোন প্রকাশনায় (যেমন, সংবাদ পত্র, টেলিভিশন চ্যানেল, ফেসবুক, ব্লগ) ব্যবহার করলে আবহাওয়া ডট কম ওয়েবসাইটের নাম কিংবা মোস্তফা কামাল পলাশ (আবহাওয়া ও জলবায়ু গবেষক, সাস্‌কাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়, সাসকাটুন, কানাডা) এর নাম তথ্য সূত্র হিসাবে উল্লেখ করা আবশ্যক।

২) এই ওয়েবসাইটে প্রচারিত সকল আবহাওয়া পূর্বাভাস বেসরকারি তথ্য হিসাবে গ্রহণ করতে হবে। এই ওয়েবসাইটে প্রচারিত আবহাওয়া পূর্বাভাসের তথ্য ব্যবহার করে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান নীতি নির্ধারণই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ক্ষতিগ্রস্ত হলে ওয়বেসাইটের সাথে জড়িত কোন ব্যক্তি দায়ী থাকিবে না। 

About the Author

Mostofa Kamal Palash

Founder & Lead Meteorologist

Mostofa Kamal Palash is pursuing his Ph.D. in the School of Environment and Sustainability at the University of Saskatchewan, Saskatoon, Canada. Mostofa obtained his MSc from the department of Earth and Environmental Sciences at the University of Waterloo, Waterloo, Ontario, Canada. Mostofa’s MSc Thesis title was “A Comprehensive Sensitivity Analysis of the Weather Research and Forecasting (WRF) Modeling System over Southern Ontario, Canada”. Mostofa completed a Post Graduate Diploma in Earth System Physics from the Abdus Salam International Centre for Theoretical Physics (ICTP), Trieste, Italy. His diploma thesis title was "Climate Sensitivity of Land-Use Change over South Asia Using the RegCM3 Modeling System." Mostofa also obtained an MSc in Physics from Shahjalal University of Science and Technology (SUST), Bangladesh. His MSc thesis title was "Seasonal Variation of Sensible and Latent Heat Flux Tendency in Bangladesh." Lastly, Mostofa completed his Bachelor of Science in Physics from (SUST), Bangladesh.

View All Articles