মঙ্গলবারের (জানুয়ারি ২৩) আবহাওয়া পূর্বাভাস: আজ সকালে দেশের বেশিভাগ জেলার উপরে শৈত্যপ্রবাহ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে

আজ মঙ্গলবার (জানুয়ারি ২, ২০২৪) সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত কুয়াশার চিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে যে দেশের ৮ টি বিভাগের মধ্য পশ্চিম দিকের ৩ টি বিভাগের (রংপুর, রাজশাহী ও খুলনা) বিভাগের বেশিভাগ জেলার উপরে কুয়াশার উপস্থিতি ছিল না কিংবা খুবই হালকা পরিমাণে কুয়াশার উপস্থিতি ছিলও। আজ সকালে হালকা ঘনত্বের কুয়াশার উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে ময়মনসিংহ, ঢাকা, ও বরিশাল বিভাগের জেলাগুলোর উপরে। আজ সকালে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোর উপরে।


ছবি: ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্রে (সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময়, জানুয়ারি ২৩, ২০২৪) বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার উপরে কুয়াশার বিস্তার দেখা যাচ্ছে ।   

ছবি: জাপানের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্রে (সকাল ১০ টা, জানুয়ারি ২৩, ২০২৪) বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার উপরে কুয়াশার বিস্তার দেখা যাচ্ছে। 

আজ মঙ্গলবার সকাল  কুয়াশার চিত্র বিশ্লেষণ করে বিভিন্ন বিভাগের জেলাগুলোর উপর থেকে কুয়াশা সরে গিয়ে সূর্যের আলো দেখতে পাওয়ার সম্ভব্য সময় নিম্নরূপ:

রংপুর বিভাগ: রংপুর বিভাগের সকল জেলা কুয়াশা মুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সকাল ১১ টার মধ্যে।

রাজশাহী বিভাগ: রাজশাহী বিভাগের সকল জেলা সকাল ১০ টার পূর্বেই কুয়াশা মুক্ত হয়েছে।

খুলনা বিভাগ: খুলনা বিভাগের সকল জেলা সকাল ১০ টার পূর্বেই কুয়াশা মুক্ত হয়েছে।

ঢাকা বিভাগ: ঢাকা বিভাগের সকল জেলা কুয়াশা মুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সকাল ১১ টার মধ্যে।

ময়মনিসংহ বিভাগ:  ময়মনসিংহ বিভাগের জেলাগুলো কুয়াশা মুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দুপুর ১২ টার মধ্যে।

সিলেট বিভাগ: সিলেট বিভাগের সকল জেলা কুয়াশা মুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দুপুর ২ টার মধ্যে।

চট্টগ্রাম বিভাগ: চট্টগ্রাম বিভাগের সকল জেলা কুয়াশা মুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দুপুর ১২ টার মধ্যে।

বরিশাল বিভাগ: বরিশাল বিভাগের জেলাগুলো কুয়াশা মুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সকাল ১১ টার মধ্যে।

মঙ্গলবার, জানুয়ারি ২৩, ২০২৪ দেশের উল্লেখযোগ্য শহর ও স্থানগুলোতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড (সকাল ৬ টার সময়) 

পঞ্চগড় জেলার তেতুলিয়া উপজেলা: ৭ দশমিক ৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস
দিনাজপুর জেলা: ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস
রাজশাহী জেলা: ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস
চুয়াডাঙ্গা জেলা: ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস
যশোর জেলা: ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস
ঢাকা বিমানবন্দর: ১২ ডিগ্রী সেলসিয়াস
বরিশাল: ৯ ডিগ্রী সেলসিয়াস
খুলনা: ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াস
ময়মনিসংহ: ১২ ডিগ্রী সেলসিয়াস
সিলেট: ১৩ দশমিক ৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস

পুরো দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা: চুয়াডাঙ্গা জেলায় ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড
পুরো দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা: কক্সবাজার, ১৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস

আজ মঙ্গলবার, ২৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বায়ু-দূষণের মানচিত্র

আজ মঙ্গলবার, ২৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ পুরো বিশ্বে সবচেয়ে দুষিত শহর হিসাবে ঢাকা শহরের অবস্থান ছিল ৪ নম্বরে (সকাল ১০ টার সময় পাওয়া তথ্য অনুসারে)। আজ সকাল ১০ টার সময় ঢাকা শহরের ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ব্যাসার্ধের পার্টিকুলেট ম্যাটারের গড় ঘনত্ব রেকর্ড করা হয়েছে প্রতি ঘনমিটারে ১৮৮। জাতিসংঘের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গ্রহণযোগ্য মাত্রা অপেক্ষা প্রায় ২৯ গুন বেশি। 

ছবি: বিশ্বের বড়-বড় শহরগুলোর বায়ুর গুনগত মানের (কোন শহরের বায়ুর মধ্যে ধূলিকণা-বালুকণা সহ অন্যান্য ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র পদার্থের পরিমাণ) মানচিত্র। ছবি কৃতজ্ঞতা: সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক সংস্থা আই কিউ এয়ার (IQAir)

বিশেষ দ্রষ্টব্য: বায়ুদূষণ পরিমাপের জন্য যে সূচক ব্যবহার করা হয় তা হলও, প্রতি ঘনমিটারে পার্টিকুলেট ম্যাটারের পরিমাণ। এক ঘনমিটারের মধ্যে কত মাইক্রোগ্রাম পার্টিকুলেট ম্যাটার আছে। পার্টিকুলেট ম্যাটার হলও— বাতাসের মধ্যে ধূলিকণা, ময়লা, আবর্জনা, লতাপাতার ভগ্নাংশ, ফুলের রেণু ইত্যাদি। সাইজ অনুসারে পার্টিকুলেট ম্যাটারকে দুভাগে ভাগ করা হয়— ব্যাসার্ধ ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার (পিএম ২.৫) বা তার চেয়ে কম ও পিএম ১০ মাইক্রোমিটারের চেয়ে কম। ১ মাইক্রোমিটার হলও ১ মিটারের ১০ লক্ষ ভাগের এক ভাগ বা ১ মিলিমিটারের ১ হাজার ভাগের এক ভাগ। 

ঢাকা শহরের কোন স্থানের বায়ু-দূষণের পরিমাণ কেমন ছিল?  

মঙ্গলবার (২৩ ই জানুয়ারি) সন্ধ্যার পর থেকে বুধবার (২৪ ই জানুয়ারি) দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা পূর্বাভাস

রংপুর বিভাগ: আজ রাতে রংপুর বিভাগের সকল জেলার উপরে হালকা মানের কুয়াশা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল সকাল ১০ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সকল জেলার উপরে।

রাজশাহী বিভাগ: আজ রাতে রাজশাহী বিভাগের জেলাগুলোর উপরে হালকা পরিমাণে কুয়াশা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল বুধবার বেশিভাগ জেলায় সকাল ১০ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

খুলনা বিভাগ: আজ রাতে খুলনা বিভাগের জেলাগুলোর উপরে কুয়াশা না থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।। আগামীকাল সকাল ৯ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সকল জেলায়।

ঢাকা বিভাগ: আজ রাতে ঢাকা বিভাগের বেশিভাগ জেলার উপরে কুয়াশা না থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল সকাল ১০ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সকল জেলার উপরে।

ময়মনিসংহ বিভাগ: ময়মনসিংহ বিভাগের সকল জেলার উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশা থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল সকাল ১১ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

বরিশাল বিভাগ: আজ রাতে বরিশাল বিভাগের জেলাগুলোর উপরে কুয়াশা না থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

সিলেট বিভাগ: আজ রাতে সিলেট বিভাগের জেলাগুলোর উপরে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল সকাল ১০ টার পূর্বে সূর্যের আলো দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

চট্টগ্রাম বিভাগ: আজ রাতে চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোর উপরে কুয়াশা না থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

মঙ্গলবার দিবাগত রাতে মহাসড়কে বাস-ট্রাক চলাচল ঝুঁকি ও  প্রয়োজনীয় সতর্কতা

আজ মঙ্গলবার (২৩ শে জানুয়ারি) দিবাগত রাতে সকাল বিভাগের সড়ক ও মহাসড়কে কুয়াশা না থাকা কিংবা সর্বনিম্ন পরিমাণে কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ শে জানুয়ারি) দিবাগত রাতের নৌ-পরিবহন ঝুঁকি ও প্রয়োজনীয় সতর্কতা

আজ মঙ্গলবার দিবাগত রাতে (রাত ১০ টার পর থেকে সকাল ৮ টা পর্যন্ত) দেশের বেশিভাগ নৌপথে কুয়াশা না থাকার কিংবা সর্বনিম্ন পরিমাণে কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

ছবি: আগামীকাল বুধবার সকাল ৬ টার সময়কার কুয়াশার সম্ভাব্যতার মানচিত্র, আবহাওয়া বিজ্ঞানের ভাষায় যার নাম “ফগ স্টাবিলিটি ইনডেক্স” (যে স্থানে রং যত বেশি লাল সেই স্থানে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা তত বেশি)। 

বিশেষ দ্রষ্টব্য: ফগ স্টাবিলিটি ইনডেক্স এর মান ৩১ এর কম হলে ঘন কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা; ৩১ থেকে ৫৫ এর মধ্য থাকলে হালকা থেকে মাঝারি মানের কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা ও ৫৫ এর বেশি হলে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম নির্দেশ করে। 

আগামী ২৬ শে জানুয়ারি (শুক্রবার) পর্যন্ত কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহ পূর্বাভাস

বাংলাদেশের ও ভারতের উপর দিয়ে একটি পশ্চিমা লঘুচাপ অতিক্রম করা শুরু করেছে যা আগামী ২৬ শে জানুয়ারি পর্যন্ত অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এই পশ্চিমা লঘু চাপের প্রভাবে ভারত ও বাংলাদেশের উপরে কুয়াশার পরিমাণ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে এসেছে আজ মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত। রাতে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের আকাশ কুয়াশা মুক্ত থাকার কারণে সকাল বেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা উল্লেখযোগ্য পরিমাণে নেমে গেছে ও আজ মঙ্গলবার সকাল ৬ টার সময় রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও ঢাকা বিভাগের বেশিভাগ জেলার সকাল ৬ টার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াসের নিচে নেমে এসেছে। অর্থাৎ এই ৪ টি বিভাগের উপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহের তাপমাত্রা অতিক্রম করেছে আজ সকাল বেলা। আগামীকাল বুধবারও রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের কোন-কোন জেলার উপরে শৈত্যপ্রবাহ তাপমাত্রা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উপরে মঙ্গলবার (জানুয়ারি ২৩) ও বুধবার (জানুয়ারি ২৪) কুয়াশা পূর্বাভাস

আজ মঙ্গলবার সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিকের কিছু জেলার উপরে হালকা ঘনত্বের কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে। আজ পশ্চিমবঙ্গের মধ্যাঞ্চল ও দক্ষিণের সকল জেলা ছিলও কুয়াশা মুক্ত। আজ মঙ্গলবার দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কুচবিহার, আলিপুর দুয়ার জেলার উপরে হালকা ঘনত্বের কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে।

আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর থেকে আগামীকাল বুধবার সকাল ১০ টার মধ্যে আবারও পশ্চিমবঙ্গের সর্ব-উত্তরের জেলাগুলোর উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশার চাদরে ঢেকে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কুচবিহার, আলিপুর দুয়ার জেলার উপরে হালকা থেকে মাঝারি ঘনত্বের কুয়াশা পড়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আজ সন্ধ্যার পর থেকে আগামীকাল বুধবার সকাল পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের মধ্যাঞ্চল ও দক্ষিণ দিকের জেলাগুলো কুয়াশা মুক্ত থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আজ রাতে কোলকাতা শহর ও এর আশপাশের এলাকাগুলো কুয়াশা মুক্ত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

সর্ব-ভারতীয় কুয়াশা অবস্থা (জানুয়ারি ২৩, ২০২৪)

আজ মঙ্গলবার সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিটের সময় কৃত্রিম বহু-উপগ্রহ INSAT-3D এর ক্যামেরা দারা সংগৃহীত কুয়াশার ছবি বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে যে দিল্লী থেকে শুরু করে পূর্বে আসাম পর্যন্ত হিমালয় পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত প্রত্যেকটি রাজ্যের উপরে কুয়াশার ঘনত্ব কমে গেছে গতকাল সোমবার সকাল অপেক্ষা। আজও ভারতের উত্তর প্রদেশ, বিহার ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উপরে খুবই হালকা পরিমাণে কুয়াশার বিস্তার লক্ষ করা গেছে। ভারত, জাপান ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন সেন্সর দ্বারা সংগৃহীত কুয়াশার চিত্র ((Visible, Dust RGB and Day Microphysics)) চিত্র নিচে যোগ করা হলও।   


ছবি: ভারতীয় আবহাওয়া বিষয়ক কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ INSAT-3D এর ক্যামেরা দারা সংগৃহীত কুয়াশার ছবি (বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার সকাল ৭ টা) ভারতীয় উপমহাদেশের উপরে। যে স্থানে রং যত বেশি লাল, সেই স্থানে কুয়াশার ঘনত্ব তত বেশি।

 

 

 

ওয়েবসাইটের তথ্য ব্যবহারের শর্তাবলী

 ১) এই ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত কোন তথ্য কোন প্রকাশনায় (যেমন, সংবাদ পত্র, টেলিভিশন চ্যানেল, ফেসবুক, ব্লগ) ব্যবহার করলে আবহাওয়া ডট কম ওয়েবসাইটের নাম কিংবা মোস্তফা কামাল পলাশ (আবহাওয়া ও জলবায়ু গবেষক, সাস্‌কাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়, সাসকাটুন, কানাডা) এর নাম তথ্য সূত্র হিসাবে উল্লেখ করা আবশ্যক।

২) এই ওয়েবসাইটে প্রচারিত সকল আবহাওয়া পূর্বাভাস বেসরকারি তথ্য হিসাবে গ্রহণ করতে হবে। এই ওয়েবসাইটে প্রচারিত আবহাওয়া পূর্বাভাসের তথ্য ব্যবহার করে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান নীতি নির্ধারণই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ক্ষতিগ্রস্ত হলে ওয়বেসাইটের সাথে জড়িত কোন ব্যক্তি দায়ী থাকিবে না। 

About the Author

Mostofa Kamal Palash

Founder & Lead Meteorologist

Mostofa Kamal Palash is pursuing his Ph.D. in the School of Environment and Sustainability at the University of Saskatchewan, Saskatoon, Canada. Mostofa obtained his MSc from the department of Earth and Environmental Sciences at the University of Waterloo, Waterloo, Ontario, Canada. Mostofa’s MSc Thesis title was “A Comprehensive Sensitivity Analysis of the Weather Research and Forecasting (WRF) Modeling System over Southern Ontario, Canada”. Mostofa completed a Post Graduate Diploma in Earth System Physics from the Abdus Salam International Centre for Theoretical Physics (ICTP), Trieste, Italy. His diploma thesis title was "Climate Sensitivity of Land-Use Change over South Asia Using the RegCM3 Modeling System." Mostofa also obtained an MSc in Physics from Shahjalal University of Science and Technology (SUST), Bangladesh. His MSc thesis title was "Seasonal Variation of Sensible and Latent Heat Flux Tendency in Bangladesh." Lastly, Mostofa completed his Bachelor of Science in Physics from (SUST), Bangladesh.

View All Articles